Aquatic World's BD

Aquatic World's BD Aquatic World's BD is a sole proprietorship organization who create various types of Aquariums

07/12/2023

Planted tank 🥰

17/11/2023

অনেকের ফিসারিজ প্রজেক্ট আজকে ঝড়ের কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত । আল্লাহ আপনি এই বিপদ থেকে আমাদের সবাইকে উদ্ধার করেন।

17/07/2023

Biography of Splash tetra (copella Arnoldi) Fish



11/06/2023

Cat Vs Fish 🐱 ❤️‍🩹 🍽️ ❤️‍🩹 🐟

বিরল দেশীয় মাছ - নাউঠোকা!!এদের অবশ্য এলাকাভেদে তিতারী, সুকাতি নামেও চেনে। ইংরেজিতে River stone carp, Sucatio Minnow. বৈজ...
11/06/2023

বিরল দেশীয় মাছ - নাউঠোকা!!

এদের অবশ্য এলাকাভেদে তিতারী, সুকাতি নামেও চেনে। ইংরেজিতে River stone carp, Sucatio Minnow. বৈজ্ঞানিক নাম - Psilorhynchus sucatio

বিশ্বে এদের অবস্থান - Least concern হলেও বাংলাদেশে এদের অবস্থা Near Threatened. এর প্রধান কারন এদের পক্ষে দূষিত পানিতে বেচে থাকা একবারেই অসম্ভব।

বাংলাদেশে এদের ঠাকুরগাঁও এর ট্যাংগন নদী, দিনাজপুরের পূনর্ভবা আর পঞ্চগড়ের তালমা নদীতে পাওয়া যায় কিছুটা, বিভিন্ন পাহাড়ি অক্সিজেন সমৃদ্ধ নদীজলে এদের থাকার কথা। সাঙ্গুতেও রেকর্ডেড।

এদের সর্বোচ্চ আকার 82mm ( TL). D ii 7; A ii 5; P iv 8-9; V ii 7-8 - এটা হল ট্যাক্সনমিক ফর্মুলা, যেটা Talwar & Jhingran দিয়েছেন।

এদের নিয়ে অনলাইনে খুব বেশি কিছু নেই। আমি ব্যক্তিগতভাবে জেনেছি, এদের প্রজনন মৌসুম মূলত শীতকাল। এদের প্রধান খাদ্য শেওলা।

বাংলাদেশে ছাড়াও ভারতের আসাম, পশ্চিম বাংলা ও নেপালে এদের দেখা মেলে। এরা বেশ লাজুক প্রজাতির মাছ। বিভিন্ন অঞ্চলে এদের রঙ এতটাই ভিন্ন যে মনে হতে পারে আলাদা স্পেসিজ।

Psylorhynchus জেনাস এ কতগুলো স্পেসিজ বাংলাদেশে পাওয়া যায়, রেকর্ডেড এই নিয়ে যথেষ্ট মতভেদ আছে, ডেটা ডেফিসিয়েন্ট অনেক, এজন্য আমি এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত লিখব না। এদের কখনো কোন জীবন্ত ছবি বাংলাদেশে তোলা হয়েছে কিনা জানা নেই, খুব সম্ভবত " বাংলাদেশে" এটা প্রথম এদের জীবন্ত কোন স্পেসিমেনের ছবি 🖤

Pterois miles, ডেভিল ফায়ারফিশ বা সোলজার লায়নফিশ নামে পরিচিত, Scorpaenidae পরিবারের একটি বিষাক্ত সামুদ্রিক মাছ। এটি ইন্...
10/06/2023

Pterois miles, ডেভিল ফায়ারফিশ বা সোলজার লায়নফিশ নামে পরিচিত, Scorpaenidae পরিবারের একটি বিষাক্ত সামুদ্রিক মাছ। এটি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের আদিবাসী এবং এর আকর্ষণীয় লাল এবং সাদা ফিতে এবং লম্বা, পালকযুক্ত পাখনা দ্বারা আলাদা। Pterois miles একটি জনপ্রিয় অ্যাকোয়ারিয়াম মাছ, কিন্তু এর বিষাক্ত কাঁটা এটিকে মারাত্মক করে তোলে। এটি ছোট মাছ এবং ক্রাস্টেসিয়ান খায় এবং কিছু জায়গায় ইনভ্যাসিভ।

Pterois miles, popularly known as the Devil Firefish or Soldier Lionfish, is a venomous marine fish of the Scorpaenidae family. It is indigenous to the Indo-Pacific region and is distinguished by its striking red and white stripes and long, feathery fins. Pterois miles is a popular aquarium fish, but its poisonous spines make it deadly. It eats small fish and crustaceans and is invasive in some locations.

গাপ্পি মাছের পপড আই ( Popped eye ) বা চোখ বেরিয়ে আসা রোগগাপ্পি মাছের পপ’ড আই বা চোখ বাইরের দিকে বেরিয়ে আসা রোগটি কোনো ম...
30/05/2023

গাপ্পি মাছের পপড আই ( Popped eye ) বা চোখ বেরিয়ে আসা রোগ

গাপ্পি মাছের পপ’ড আই বা চোখ বাইরের দিকে বেরিয়ে আসা রোগটি কোনো মরণঘাতী রোগ নয় তবে এই রোগ হলে আক্রান্ত মাছটি অন্ধ হয়ে যেতে পারে।

কারণ:
Popped eye রোগটি অনেক কারণেই হতে পারে যেমনঃ ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ, ড্রপসি রোগের জন্য দায়ী ফাঙ্গাস, টিউকুলোসিস থেকেও হতে পারে, একুরিয়ামের পানির মান খারাপ হলেও এই রোগ হতে পারে।
এছাড়াও বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ পরজীবির সংক্রমণেও এই রোগ হয়

লক্ষণ:
চোখের পেছনের অংশের তরলসমৃদ্ধ বল ফুটো হওয়ার কারণে চোখ ফুলতে থাকবে।
চোখের রং নষ্ট হয়ে যেতে থাকবে।

চিকিৎসা:
গাপ্পি মাছের পপড আই রোগের চিকিৎসা অনেকটা কষ্ট সাধ্য কেননা কোন কারণে এই রোগটি হয়েছে সেটা খুঁজে পাওয়া যায়না।
এক্ষেত্রে আপনি এন্টি-ব্যাকটেরিয়া ও এন্টি -ফাংগাল মেডিসিন ব্যবহার করলে ফল পাবেন।
মৎস্য চিকিৎসা করে এমন পশুচিকিৎসক এর পরামর্শ মেনে চলুন।

টিউবারকুলোসিস বা মাছের যক্ষা রোগমানুষের যক্ষা রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়ার গণের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা মাছের এই রোগ হয় বলে এ...
30/05/2023

টিউবারকুলোসিস বা মাছের যক্ষা রোগ

মানুষের যক্ষা রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়ার গণের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা মাছের এই রোগ হয় বলে একে মাছের টিউবারকুলেসিস বা মাছের যক্ষা বলে।

কারণ:
গাপ্পি মাছের টিউবারকুলোসিস বা যক্ষা রোগটি হয় Mycobacterium গণের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের দ্বারা।
অন্য একুরিয়াম হতে রোগাক্রান্ত মাছ বা প্লান্ট কোনো প্রকার পরিশোধন ছাড়াই এনে একুরিয়ামে ছাড়লে মাছের মাঝে এই রোগ বংশবৃদ্ধি করে।
যক্ষা রোগে মৃত মাছের পঁচা অংশ অন্য মাছ খেলেও তারা এই রোগে আক্রান্ত হবে।
যক্ষা রোগে আক্রান্ত মাছের ফ্রাইগুলোও এই রোগে আক্রান্ত হবে।

লক্ষণ:
মাছের যক্ষা রোগ হলে স্পষ্ট কোনো লক্ষণ নাও প্রকাশিত হতে পারে।তবে অনেকসময় যেসব লক্ষণ দেখা যায় ত হলো-

আক্রান্ত মাছের খাবার গ্রহণের চাহিদা কমে যাবে।
মাছের মলদ্বার ও শরীরে ক্ষত দেখা যাবে।
পাখনা ও লেজ বিবর্ণ হতে থাকবে এবং পচন ধরবে।
আস্তে আস্তে মাছ দুর্বল হয়ে পড়বে এবং একসময় মারা যাবে।
মাছের যক্ষা রোগ হলে একুরিয়ামের মাছ অনির্দিষ্টহারে মারা যেতে থাকবে।

চিকিৎসা:
মাছের যক্ষা রোগের চিকিৎসা তেমন সহজ নয়।
আক্রান্ত ও মৃত মাছকে দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে।
আক্রান্তের লক্ষণ দেখা যাওয়া মাছগুলোকে অন্য পাত্রে রাখতে হবে।
আক্রান্ত মাছগুলোর চিকিৎসার জন্য নিওমাইসিন, কানামাইসিন বা আইসোনিয়াজিড অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে পারেন।
একুরিয়ামের পানিতেও অল্প পরিমাণে এই ঔষধ দিতে পারেন তবে দেওয়ার দুদিন পর একুরিয়ামের পানি ৫০ ভাগ পরিবর্তন করবেন।

গাপ্পি মাছের প্রোটোজোয়ান রোগগাপ্পি মাছের এই রোগটি একটি পরজীবি সংক্রমণের দ্বারা সৃষ্ট রোগ। এই রোগটি অন্যান্য একুরিয়ামের ...
30/05/2023

গাপ্পি মাছের প্রোটোজোয়ান রোগ

গাপ্পি মাছের এই রোগটি একটি পরজীবি সংক্রমণের দ্বারা সৃষ্ট রোগ। এই রোগটি অন্যান্য একুরিয়ামের মাছের তুলনায় গাপ্পি মাছেই বেশী হয়।

কারণ:
গাপ্পি মাছের প্রোটোজোয়ান রোগের জন্য দায়ী হলো Protozoan নামের একটি ক্ষুদ্র পরজীবি।
যেসব একুরিয়ামে সূর্যের আলো পায়না এমনকি কৃত্রিম আলোও পায়না সেইসব ট্যাংকে এই পরজীবি সংক্রমণের সম্ভবনা বেশি।
একুরিয়ামের পানির মান খারাপ হলেও এই পরজীবির সংক্রমণ দেখা যায়।
প্রোটোজোয়ান পরজীবি প্রথমে মাছের ত্বকে বাসা বাধলেও আস্তে আস্তে তা ত্বক, মাংস ভেদ করে মাছের রক্ত ধারায় মিশে যায়।

লক্ষণ:
মাছের শ্বাস নিতে কষ্ট হবে,তাই হাঁপাতে থাকবে।
একুরিয়ামের পানির উপরের স্তরে এসে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করবে।
পাখনাগুলো একসাথে হয়ে থাকবে।
একুরিয়ামে থাকা কোনো কিছুর সাথে শরীর ঘষতে থাকবে।

চিকিৎসা:
একুরিয়ামের পানির তাপমাত্রা স্ট্যাবল করতে হবে।এজন্য হিটার ব্যবহার করা যেতে পারে।
পাশাপাশি মোট পানির ৪০/৫০ ভাগ করে সপ্তাহে ২/৩ করে পরিবর্তন করতে হবে।
প্রাথমিক পর্যায়ে ম্যালাকাইট গ্রীন কিংবা ফরমালিন দিয়েও এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
রোগ সংক্রমণের মাত্রা বেশী হলে কপার সমৃদ্ধ ঔষধ “সী-ক্যাম কিউপ্রামিন” ব্যবহার করলে ভালো হবে।
পাশাপাশি একজন মৎস্য চিকিৎসক এর নির্দেশনা মেনে চলুন।

ড্রপসি/dropsy disease লক্ষণ:গাপ্পি মাছের ড্রপসি রোগ ভয়ংকর রকমের সংক্রামক রোগ।ড্রপসি রোগ হলে চিকিৎসা করার আগেই মৃত্যু বরণ...
30/05/2023

ড্রপসি/dropsy disease

লক্ষণ:
গাপ্পি মাছের ড্রপসি রোগ ভয়ংকর রকমের সংক্রামক রোগ।
ড্রপসি রোগ হলে চিকিৎসা করার আগেই মৃত্যু বরণ করে অর্থাৎ লক্ষণ প্রকাশ আর মৃত্যুসময় ঘনিয়ে আসা সমানুপাতিক হারে বৃদ্ধি পায়।
ড্রপসি রোগে আক্রান্ত গাপ্পি মাছের আঁইশ গুলো উপরের দিকে ফুলে উঠে।
আক্রান্ত গাপ্পি মাছের আকৃতি বেলুনের মতো হয়ে যায়।
আক্রান্তের লক্ষণ প্রকাশের সময়ই ৯৯ ভাগ গাপ্পি মাছই মারা যায়।

চিকিৎসা:
এ রোগের প্রতিকার ব্যবস্থার চেয়ে প্রতিরোধ করা অধিকতর সহজ।
অ্যাকুরিয়ামের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন, তাপমাত্রা ও পিএইচ স্বাভাবিক থাকলে মাছ এ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভবনা কমে যায়।

মাউথ ফাঙ্গাস/mouth fungus লক্ষণ:গাপ্পি মাছ মাউথ ফাঙ্গাস রোগে আক্রান্ত হলে মাছের ঠোঁটদ্বয় সাদা হয়ে যায়,খাবার খেতে চায়না।খ...
30/05/2023

মাউথ ফাঙ্গাস/mouth fungus

লক্ষণ:
গাপ্পি মাছ মাউথ ফাঙ্গাস রোগে আক্রান্ত হলে মাছের ঠোঁটদ্বয় সাদা হয়ে যায়,খাবার খেতে চায়না।
খাবার না খাওয়ার দরুণ গাপ্পি মাছ দুর্বল ও নিস্তেজ হয়ে যায় ফলে চুপচাপ একজায়গায় স্থির হয়ে ভেসে থাকে বা অ্যাকুরিয়ামের নিচে স্থির হয়ে পড়ে থাকে।
আক্রান্ত গাপ্পি মাছ ১-২ দিনের মাথায় মৃত্যুবরণ করে।

চিকিৎসা:
আক্রান্ত মাছের লক্ষণ দেখা গেলে প্রতি লিটার পানিতে ১২-১৫ টি পরিমাণ পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট (KMnO4) এর দানা ভালোভাবে গুলে নিন তারপর আক্রান্ত মাছগুলোকে ১-২ মিনিট সময় এ পানিতে চুবিয়ে নিন তারপর আবার অ্যাকুরিয়ামে ছাড়ুন।
এভাবে ৪-৫ দিন ২/৩ বেলা করে করুন।

ফাঙ্গাস/fungus লক্ষণ:গাপ্পি মাছ ফাঙ্গাস রোগে আক্রান্ত হলে সারা শরীরে সাদা পাতলা পর্দার ন্যায় আস্তরণ দেখা যায়।অনেকসময় আক্...
30/05/2023

ফাঙ্গাস/fungus

লক্ষণ:
গাপ্পি মাছ ফাঙ্গাস রোগে আক্রান্ত হলে সারা শরীরে সাদা পাতলা পর্দার ন্যায় আস্তরণ দেখা যায়।
অনেকসময় আক্রান্ত মাছের শরীরে সাদা ছোপ ছোপ লক্ষ করা যায়।
ফাঙ্গাস রোগে আক্রান্ত গাপ্পি মাছ একুরিয়ামের প্লান্ট বা পাথরের সাথে গা ঘষতে থাকে।
আস্তে আস্তে আক্রান্ত গাপ্পি মাছটি দুর্বল ও নিস্তেজ হয়ে ২/৩ দিনের মাথায় মারা যায়।

চিকিৎসা:
মাছের আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখার সাথে সাথেই অ্যাকুরিয়ামের পানি ৩০-৪০ ভাগ পরিবর্তন করতে হবে।
পরিবর্তিত পানির প্রতি ১৫ লিটারে ৮ গ্রাম অ্যাকুরিয়াম সল্ট বা সন্ধক লবণ ব্যাবহার করুন।
তাপমাত্রা ৩০° সেলসিয়াস এর উপরে রাখার ব্যবস্থা করুন।
গ্রীণ ম্যালাকাইট প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৩ ফোঁটা হিসাবে অ্যাকুরিয়ামের পানির পরিমাপে ৩/৪ দিন ব্যবহার করুন।

Address

Sreenagar/Dohar Highway
Munshiganj
1550

Opening Hours

Monday 09:00 - 20:00
Tuesday 09:00 - 20:00
Wednesday 09:00 - 20:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 20:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801315380013

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aquatic World's BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category