SEO Community Bangladesh

SEO Community Bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from SEO Community Bangladesh, Kolabagan, dhaka, Dhaka.

Search engine optimization is the process of increasing the quality and quantity of website traffic by increasing the visibility of a website or a web page to users of a web search engine.

07/10/2021
যেসকল কারণে আপনার সাইট এর ট্রাফিক ড্রপ হয়ে থাকে।আমাদের সাইট এ অনেক সময় কীওয়ার্ড লস্ট/পসিশন হারাতে দেখা যায়। এই কীওয়া...
07/04/2021

যেসকল কারণে আপনার সাইট এর ট্রাফিক ড্রপ হয়ে থাকে।

আমাদের সাইট এ অনেক সময় কীওয়ার্ড লস্ট/পসিশন হারাতে দেখা যায়। এই কীওয়ার্ড লস্ট পজিশন হারাবার কারণ অনেক সময় অনেকেই বুঝতে পারে না বা খুঁজে বের করতে পারে না কি কারণে কীওয়ার্ড লস্ট হচ্ছে। আসুন তাহলে আজ জেনে নেই কি কি কারণে কীওয়ার্ড লস্ট/পজিশন হারিয়ে থাকে।

১) আলগোরিদম পরিবর্তন
গুগল তাদের সার্চ রেজাল্ট আরো ভালো করার লক্ষ্যে আলগোরিদম পরিবর্তন করে থাকে যাকে আমরা গুগল আপডেট বলে থাকি। গুগল আপডেট এর ফলে অনেকের সাইট এর কীওয়ার্ড লস্ট হয়ে থাকে।

২) গুগল UX পরিবর্তন করলে
গুগল তাদের সার্চ পেজ এর UX চেঞ্জ করে থাকে মাঝে মধ্যেই। যেমন ফীচার স্নিপেট; FAQ সেকশন এইগুলা ছাড়াও গুগল মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন সার্চ রেজাল্টস এ এক্সপেরিমেন্ট চালায়। তখন দেখা যায় এই চেঞ্জ এর ফলে আপনার কীওয়ার্ড রাঙ্ক ড্রপ করে থাকে।

৩) কম্পিটিটর ইমপ্রুভমেন্ট
অনেক সময় দেখা যায় আপনি সব কিছু ঠিকথাক করার পরেও আপনার রাঙ্ক ঠিক থাকছে না বা রাঙ্ক ড্রপ করছেন সেই ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার কম্পিটিটরকেও লক্ষ্য রাখতে হবে কারণ অবশ্যই কম্পিটিটর ভালো কিছু করছে বলে আপনার থেকে ভালো পসিশন পাচ্ছে। তাই কম্পিটিটর এনালাইসিস এই ক্ষেত্রে অত্যাবশ্যক।

৪) পেজ স্পিড :
বর্তমানে পেজ স্পিড রাঙ্কিং ফ্যাক্টর ধরাই যায় কারণ আপনার ওয়েবসাইট যত স্লো লোড হবে ততই ইউসার এক্সপেরিন্স খারাপ হবে ও বাউন্স রেট বেড়ে যাবে। তাই পেজ স্পিড খারাপ হবার সাথে সাথে আপনার কীওয়ার্ড লাস্ট/ রাঙ্ক ড্রপ সম্পর্কিত।

৫) সার্ভার ইস্যু:
আপনার সাইট এ যদি সার্ভার ইস্যু থাকে তবে গুগল বট/ যেকোনো সার্চ ইঞ্জিন ঠিকভাবে ক্রল করতে পারবে না যার ফলে আপনার কীওয়ার্ড লস্ট ইস্যু দেখা দিবে।

৬) ইন্টারনাল ন্যাভিগেশন:
আপনার ওয়েবসাইট এ কোনো ইনফো পেতে যদি ভিসিটর কয়েকবার ক্লিক করা লাগে তাহলে ভিসিটর বিরক্ত হয়ে কেটে চলে যাবে অপরপক্ষে, ক্রাউলার কিন্তু রিলেটেড ইনফো খুঁজে পেতে কয়েকটা পেজ ঘুরতে হবে তাই তখন ক্রাউলার বুঝতে পারে ইউসারদের ইনফো গুলা খুঁজে বের করতে সমস্যা হচ্ছে তখন আপনার কীওয়ার্ড রাঙ্ক/ কীওয়ার্ড লস্ট হতে দেখা যায়।
তাই অবশ্যই আপনাকে প্রপার ন্যাভিগেশন ও সঠিকভাবে ইন্টারলিঙ্কিং করতে হবে।

৭) রিসেন্ট ওয়েবসাইট রি-ডিসাইন :
এইটা আমরা অনেকেই না বুঝেই করে থাকি। অনেকের প্রবণতা হচ্ছে বার বার ওয়েবসাইট রি-ডিসাইন করা। অথচ এর ফলে দেখা যাচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের ইন্টারলিংক এর সমস্যা হচ্ছে বা সাইট স্ট্রাকচার এর সমস্যা দেখা দিচ্ছে যার ফলে আপনি ট্রাফিক হারাচ্ছেন ও কীওয়ার্ড রাঙ্ক হারাচ্ছেন।

৮) সার্ভার ওভারলোড:
অনেক সময় দেখা যায় আপনার সার্ভার সেট-আপ ঠিক মতন হয় না বা আপনার সার্ভার এ মাত্রাতিরিক্ত ট্র্যাফিক চলে আসছে তখনি আপনার সার্ভার ওভারলোড হয়ে যাবে। ব্যান্ড-উইড্থ লিমিট ক্রস করলেই আপনার সাইট ডাউন হয়ে যায় তাই আপনার সাইট যদি মাঝে মধ্যেই ডাউন থাকে তবে তা আপনার র্যাঙ্কিং এ প্রভাব ফেলে যার ফলশ্রুতিতে কীওয়ার্ড পজিশন লস্ট/ক্রলিং ইস্যু দেখা দিয়ে থাকে।

৯) ম্যানুয়াল অ্যাকশন:
আপনি যদি দেখেন আপনার ওয়েবসাইট ট্রাফিক একদম শুন্যতে নেমে গেসে তখন বুঝবেন আপনাকে গুগল ম্যানুয়াল পেনাল্টি দিয়েছে। বুঝার আরো একটি উপায় হচ্ছে গুগলে ট্রাফিক একদম শুন্য কিন্তু বিং ওয়েবমাস্টার এ ঠিকই ট্রাফিক শো করবে।
ম্যানুয়াল একশনের ফলে আপনার কীওয়ার্ড লস্ট/ কীওয়ার্ড পসিশন হারাবে।

১০) লিংক লস্ট:
আপনার ব্যাকলিংক যদি লস্ট হয় বা ইন্টারলিংক যদি ব্রোকেন হয় তবে আপনার কীওয়ার্ড লস্ট/ পজিশন হারাতে পারে। ব্রোকেন লিংক ইস্যু যদি থেকে থাকে তবে ক্রলার ঠিকভাবে ক্রল করতে পারে না যার ফলে কীওয়ার্ড লস্ট হয়ে থাকে।

আশাকরি আজ আপনাদের নতুন কিছু জানা হলো। কোনো গুরুত্বপূর্ণ কারণ যদি মিস করে থাকে তবে নিচের কমেন্ট বক্সে জানাবেন।

২০২১ সালে ইনস্টাগ্রাম এনগেজমেন্ট বাড়ানোর ২২টি সহজ উপায়টিপ্ ১ : আপনার টার্গেট অডিয়েন্স বা শ্রোতাদের কে চিনুনআপনি যদি আ...
26/03/2021

২০২১ সালে ইনস্টাগ্রাম এনগেজমেন্ট বাড়ানোর ২২টি সহজ উপায়

টিপ্ ১ : আপনার টার্গেট অডিয়েন্স বা শ্রোতাদের কে চিনুন

আপনি যদি আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কে না জানেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন না যে আপনি কাদের জন্যে এবং কি কনটেন্ট তৈরী করবেন।
তারজন্যে আপনার প্রথমে কাজ হলো আপনার টার্গেট অডিয়েন্স বা শ্রোতাদের ডেমোগ্রাফিক্স (জাতি, লিঙ্গ, বয়স, শিক্ষা, পেশা, আয়ের স্তর এবং বৈবাহিক অবস্থা) সেইটা প্রথমে নির্ধারিত করতে হবে।
যদি আপনি এইটা সঠিক ভাবে চিহ্নিত করতে পারেন তবে আপনাকে কি কনটেন্ট পোস্ট করতে হবে যেটা আপনার ব্র্যান্ড বা বিসনেস সাথে যায় এবং কী দিন এবং কোন সময় পাবলিশ করতে হবে তা নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে।

টিপ্ ২ : অকৃত্রিম এবং খাঁটি থাকুন

সোশ্যাল মিডিয়ায়, নিখুঁতভাবে পালিশ করার চেয়ে সৎ এবং প্রাসঙ্গিক হওয়াই শ্রেয়।
সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম প্রথম কাজ হলো আপনার ব্র্যান্ড বা বিসনেস কে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স বা শ্রোতাদের সামনে নিয়ে যাওয়া যাতে তাদের সাথে আপনার ব্র্যান্ডের একটা পরিচয় হয় এবং সেইটা সময়ের সাথে একটা বিশ্বাস যোগ্য সম্পর্ক গড়ে তোলা.
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজ এ শুধু আপনার ব্র্যান্ড মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পোস্ট ছাড়া এমন কনটেন্ট দেন যাতে আপনার ব্র্যান্ডের সাথে যে মানুষেরা যুক্ত আছে যেমন আপনার টীম, কিছু পর্দার আড়ালে ফুটেজ, হাস্যকর অনুভূতি আথবা কোনও ভুলের দায়িত্ব নেওয়া।
এমন ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজ বা ক্যাপশন মানুষের স্পর্শের্ একটি অনুভূতি দেবে যাতে আপনার পোস্টের সাথে মানুষেরা বেশি এনগেজ বা যুক্ত হবে

টিপ ৩: সেরা ছবি শেয়ার করুন

ইনস্টাগ্রাম একটি ভিজুয়াল ইমেজ শেয়ারিং প্লাটফর্ম। এমনকি আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার বা গ্রাফিক ডিজাইনার নাও হন, তাহলেও ক্যানভার মত লক্ষ লক্ষ অনলাইন অ্যাপ আছে যার মাধ্যমে আপনি এমন ছবি তৈরি করতে পারেন যা ইনস্টাগ্রাম নিউজ ফিড সেরা হয়ে দাঁড়াবে এবং আপনার পোস্ট কে উচ্চ স্তরে নিয়ে যাবে.
টিপ ৪: ইনস্টাগ্রাম ক্যারাসেল পোস্ট করেন
ইনস্টাগ্রাম ক্যারাসেল পোস্ট বা একাধিক ইমেজ পোস্ট” হচ্ছে এমন পোস্ট যা ১০টি ছবি বা ভিডিও (অথবা একটি সমন্বয়) যা আপনার ফলোয়ার্স (অনুসারীরা) সোয়াইপ করতে পারে।
ক্যারাসেল পোস্ট তাদের নিয়মিত পোস্টের চেয়ে প্রায় ৩.১x বেশি এনগেজমেন্ট পায়।

টিপ ৫: ভিডিও কনটেন্ট পোস্ট করুন

ইনস্টাগ্রাম ভিডিও পোস্ট বেশি ব্যস্ততা এবং আকর্ষণীয় উভয়। আসলে ভিডিও সহ পোস্ট গুলো ছবির চেয়ে প্রায় ৩৮% বেশি এনগেজমেন্ট পায়।
ইনশট এবং ম্যাজিস্টোর এপ্লিকেশন মত লক্ষ লক্ষ বিনামূল্যে বা পেইড ভিডিও এডিটিং এবং তৈরিতে সহায়তা করবে।

টিপ ৬: আকর্ষণীয় ক্যাপশন লিখুন

ইনস্টাগ্রাম ছবি সম্পর্কে, ইনস্টাগ্রাম ক্যাপশন আরো প্রসঙ্গ প্রদান করার জন্য একটি লিখিত বিবরণ বা ব্যাখ্যা । ইনস্টাগ্রাম ক্যাপশন এ ইমোজি, হ্যাশট্যাগ, এবং ট্যাগ অন্তর্ভুক্ত করা যায়। ইনস্টাগ্রাম ক্যাপশন ২,২০০ অক্ষর এবং ৩০ হ্যাশট্যাগ পর্যন্ত হতে পারে। একটি ভাল ইনস্টাগ্রাম ক্যাপশন আপনার ব্র্যান্ডের ব্যক্তিত্বকে প্রদর্শন এবং পরিচয় করায় ।
টিপ ৭: সংরক্ষণযোগ্য কনটেন্ট তৈরী করুন
এমন কনটেন্ট তৈরি করুন যা সহজ, প্রাসঙ্গিক এবং আপনার শ্রোতাদের জন্য সহজে বোঝা যায়। এটি ইনস্টাগ্রাম কালেকশন বা ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজ সংরক্ষণ করার আগ্রহ বাড়াবে এবং আপনার পোস্টকে একই সাথে এনগেজমেন্ট বুস্ট দেবে।

টিপ ৮: শ্রোতাদের সাথে সরাসরি লাইভ যুক্ত হন

ইনস্টাগ্রাম লাইভ ভিডিও স্ট্রিম সাথে আপনি দর্শকদের সাথে সরাসরি সংযোগ, সংবাদ শেয়ার এবং নিযুক্ত করার একটি চমৎকার উপায়।
৮০ শতাংশ দর্শক একটি ব্লগ পোস্ট পড়ার চেয়ে লাইভ স্ট্রিম দেখতে চান।
লাইভ ভিডিওর মাধ্যমে, আপনি সাথে সাথে দর্শকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন এবং তাদের নাম শ্রোতা দ্বারা তাদের বিশ্বের সাথে একটি আকর্ষণীয় উপায়ে পরিচয় করিয়ে দিতে পারেন।

টিপ ৯: বিভিন্ন আকর্ষণীয় এবং বৈচিত্রময় কনটেন্ট দিন

আপনি প্রত্যেক বার আপনার প্রোডাক্ট বিষয় বস্তু পোস্ট করা ছাড়া মাঝে মাঝে বৈচিত্রময় কনটেন্ট শ্রোতাদের সামনে নিয়ে আসুন.
প্রতিযোগিতা, পোল, প্রশ্ন এবং কুইজগুলি রুটিন ভেঙে দেয় এবং সরাসরি আপনার শ্রোতাদের জড়িত এবং সক্রিয় হয়ে উঠতে উৎসাহিত করে।

টিপ ১০: দর্শকদের কনটেন্ট শেয়ার করুন

আমরা জানি যে সোশ্যাল মিডিয়া একটি কথোপকথন ব্যবহারকারী এনগেজমেন্ট প্লাটফর্ম, কোন সম্প্রচার প্লাটফর্ম নয়। তাই আপনি যদি আপনার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল আপনার গ্রাহক ফলোয়ার্স এবং সাবস্ক্রাইবার দ্বারা প্ল্যাটফর্মে ব্যাপকভাবে গ্রহণ করতে চান, তাহলে শুনুন, নিয়োজিত করুন এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
সবচেয়ে ভালো উপায় হল আপনার প্রোফাইলে আপনার দর্শকদের কনটেন্ট শেয়ার করা যদি তারা আপনাকে ট্যাগ করে, অথবা আপনি যদি মনে করেন যে কনটেন্ট আপনার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল বা আপনার ব্র্যান্ডের সাথে প্রাসঙ্গিক। এটি নেটওয়ার্কিং এর একটি মহান উপায়।

টিপ ১১: কাস্টম স্টিকার এবং ফিল্টার তৈরি করুন এবং সেগুলি ব্যবহার করুন

ইনস্টাগ্রাম মজার GIF ছবি, ভিডিও বা উদাহরণ, ফিল্টার যা আপনি আপনার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজের উপর রাখতে ওভারলে হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন, আপনি আপনার পোস্টে ব্যক্তিত্ব এবং আগ্রহ যোগ করতে পারেন, তাদের আরো আকর্ষণীয় করে তোলে.

টিপ ১২: প্রশ্ন এবং মন্তব্যের জবাব দিন

আপনার মন্তব্যকারীদের স্বীকার করা এবং আপনার পোস্টের সাথে কথোপকথনে অংশগ্রহণ করলে ফলোয়ার্স রা দেখতে এবং শুনতে পায়। প্রশ্ন এবং মন্তব্যের উত্তর দিলে তারা ভবিষ্যতে আবার আপনার সাথে চ্যাট করতে উৎসাহিত করে।

টিপ ১৩: আপনার পোস্ট-পারফরম্যান্সের উপর নজর রাখুন

প্রথমে আপনি পরীক্ষা, পরিমাপ এবং টুইট না করা পর্যন্ত আপনার ব্র্যান্ডের জন্য কোন পোস্ট গুলি সেরা তা আপনি কখনই বুজতে পাবেন না।.
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের সৌন্দর্য হ’ল এটি পরীক্ষার জন্য তৈরি।. যদি কিছু পোস্ট ভাল কাজ করে তবে আপনি খুব দ্রুত জানবেন ; যদি এটি ফ্লপ হয় তবে আপনাকে নিজের ভুলগুলি বের করতে হবে।.
সুতরাং সর্বদা সৃজনশীল হন এবং আপনার পোস্টের প্রভাব দেখতে প্রকৃতপক্ষে মেট্রিকগুলি (ডেটা) এর উপর নজর রাখবেন তা নিশ্চিত করুন।. সাধারণ ভাষায় এটি কে এ / বি টেস্টিং পোস্ট বলা হয়।

টিপ ১৪: ধারাবাহিকভাবে এবং কৌশলগত সময়ে পোস্ট করুন

আপনি যত বেশি শেয়ার করবেন, ততই আপনার পোস্টগুলো আরও আকর্ষণীয় হবে। আপনার নতুন পোস্ট এবং ফলোয়ার্স দের কৌতূহলী রাখার জন্য একটি সময়সূচী তৈরি করুন।
সঠিক সময়ে পোস্ট করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি ভুল সময়ে পোস্ট করেন, আপনার শ্রোতা এটি মিস করতে পারে।

টিপ ১৫: অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম থেকে ট্রাফিক আনুন

আপনার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ট্র্যাফিক বাড়ানোর জন্য আপনি আপনার টুইটার বায়োতে শেয়ার করুন বা আপনার ইমেল স্বাক্ষরে বা নিউজলেটারের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করুন।

টিপ ১৬: কথোপকথনে যোগ দিন

নিয়মিত ভাবে আপনার ইনস্টাগ্রাম ফলোয়ার্স সাথে কথোপকথন করুন। তাদের প্রশ্ন এবং মন্তব্যের জবাব দিন। এটি আপনার ব্র্যান্ড সচেতনতা এবং এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি করবে।

টিপ ১৭: ট্রেন্ডিং বিষয় পোস্ট করুন

সাম্প্রতিক সংবাদ বা বিষয় যা আপনার ব্যবসা বা ব্র্যান্ডের সাথে সম্পর্কিত তা পোস্ট করুন। এই ধরনের আলোচিত বিষয় উচ্চ এনগেজমেন্ট রেট অবদান রাখে।

টিপ ১৮: ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজ একটিভ থাকুন

ইনস্টাগ্রাম গল্পগুলিতে ব্র্যান্ড সচেতনতা পৌঁছানোর এবং তৈরি করার অবিশ্বাস্য সম্ভাবনা রয়েছে। সার্ভে অনুসারে, অর্ধ বিলিয়ন মানুষ প্রতিদিন ইনস্টাগ্রামের স্টোরিজ ব্রাউজ করে এবং ডেটা অনুসারে, ৬২% ব্র্যান্ড বা পণ্যটিকে ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজে এ দেখার পরে আরও আগ্রহী হয়ে ওঠে।

টিপ ১৯: কল টু আকাশন ব্যবহার করুন

কল টু অ্যাকশন এক রকমের মেসেজ (স্টোরি টেলিং) যা কোনো একটা কাস্টমার বা ইউসার কে একটা কোনো অ্যাকশন নিতে উত্সাহ এবং উত্তেজিত করে যার উদ্দেশ হলো একটা বিক্রয় বা “অ্যাড টু কোর্ট” বা কাস্টমার ডিটেলস নেওয়া, তারা যাতে ভবিষতে আপনার কাস্টমারে পরিনত হয়। কল তো অ্যাকশন একটি সাইকোলজি যুক্ত কপি রাইটিং।
কল টু অ্যাকশন সঠিক প্রসঙ্গে র কনটেন্ট এর কনটেক্সট সাথে মেশালে চমৎকার রেজাল্ট পাওয়া যায় | কিছু কল টু অ্যাকশন হলো যেমন: বয়ে নাউ (BUY NOW), সাইন উপঃ (SIGN UP) |

টিপ ২০: হ্যাশট্যাগ কে কাজে লাগান

হ্যাশট্যাগ বিষয়বস্তুর জন্য একটি লেবেল। এটি অন্যদের সাহায্য করে যারা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে আগ্রহী, দ্রুত একই বিষয়ে বিষয়বস্তু খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
আপনি যে ট্রেন্ডিং হ্যাশট্যাগগুলি ব্যবহার করেন সে সম্পর্কে চিন্তাশীল এবং কৌশলগত হন, যাতে পরিষেবা অফারগুলি সনাক্ত করতে পারেন।

টিপস ২১: আপনার পোস্ট বুস্ট করুন

ইনস্টাগ্রাম বিজ্ঞাপন বা বুস্ট করা পোস্ট ব্যবহার সঠিক মানুষের সামনে আপনার নাম পাওয়ার একটি কৌশলগত উপায় হতে পারে।
আপনার পোস্ট বুস্ট আপনাকে আরো দর্শকের সামনে আপনার পোস্ট পেতে সাহায্য করবে এনগেজমেন্ট গড়ে তোলা এবং আপনার ফলোয়ার্স সংখ্যা বাড়ানোর একটি সহজ উপায়।

টিপ ২২: ইনস্টাগ্রামের ডাইরেক্ট মেসেজ (DMs) ফীচার কে সঠিক ভাবে উপভোগ করুন

কখনও কখনও, সবচেয়ে শক্তিশালী এনগেজমেন্ট গোপনে ঘটতে পারে।
সরাসরি বার্তা দর্শকদের নিয়োজিত করার একটি চমৎকার উপায় এবং একটি আবেগপ্রবণ ফ্যানের সাথে আশ্চর্যজনকভাবে সরাসরি সংযোগ করে।

SEO tips & trick
26/02/2021

SEO tips & trick

23/01/2021

৫১ টি কৌশল : পত্রউপরস্থ খোঁজযন্ত্র বশীকরণের প্রলম্বায়ন (অন পেইজ এসইও’র এক্সটেন্ডেড ভার্শন)

ভ্রাতা, ভগ্নী, মহোদয় ও নেটতাপসগণ,
অনেকদিন পর, আবার! (সাহস সঞ্চয় করতেও তো কিছুটা সময় লাগে, আরে পঙ্খীরাজ মোটর সাইকেলও নাকি ত্রিশ সেকেন্ড ভটভট করার পর চাকা ঘোরানো ভাল...)
আচ্ছা, সোজা কাজে নামি।
এ লেখার বেশিরভাগ তো বটেই, প্রায় পুরোটাই সবার জানা হলেও এটা কিন্তু মোটেও বিগিনার গাইডমাত্র নয়। বরং দক্ষদের জন্যও এতে মোক্ষম আগ্নেয়াস্ত্র বিলক্ষণ চিপায় চাপায় লুকিয়ে আছে!
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা খোঁজযন্ত্র বশীকরণের মধ্যে মোটাদাগে আছে দুটা পার্ট:
অনপেইজ, অফপেইজ।
এসইও’র সব আমাদের হাতে নেই, কিন্তু যা আছে, তা কেন যেন আমরা খুব বেশি অবহেলা করি। ভাবটা এমন, ‘ওটা তো আমি চাইলেই করতে পারি, ওটা আবার এসিও হল নাকী!’
হ্যারে ভাই, আপনি চাইলেই যেটা করতে পারেন দেখে না করে ফেলে রেখেছেন, সেটাও গাট্টাগোট্টা তেলচকচকে এসিও। অনেক বড় বিষয়।
আমরা এখানে অনপেইজের বদলে অন-হ্যান্ড নীতিতে যাব। অর্থাৎ যা আমার হাতে আছে ( যা কপালে আছে তা নয় কিন্তু আবার!)।
গুগল এবং বিংকে বশীভূত করার জন্য লিংক বিল্ডিং এবং অফপেইজ বলতে অন্যদের সাইটে বা অন্য ডোমেইনে যা করতে হয়, তা বাদ দিয়ে যাব।
কিন্তু শুধু অনপেইজ নিয়ে কথা বলব না, বরং আমাদের হস্তক্ষেপে যা পড়ে।
যেহেতু অনেক অনেক পয়েন্ট নিয়ে কথাবার্তা, তাই আলাপ হবে চাছাছোলা। সংক্ষিপ্ত। যেখান থেকে শুরু হয় সেখান থেকেই শুরু করি:
১. ডোমেইনের নাম। সবাই জানি, গুগলে এক্সাক্ট ম্যাচের বেইল নেই, কিন্তু আমেরিকানরা এখনো ৩০% এর বেশি ক্ষেত্রে বিং এবং ইয়াহু ব্যবহার করে (আমরা জানি, ইদানিং যাহা বিং তাহাই কার্যক্ষেত্রে হু, ইয়াহু)। বিং কিন্তু এখনো ডোমেইন নামের কাছাকাছি ম্যাচকে প্রাধান্য দেয়। তাই ডোমেইন নামে যদি পারশিয়াল ম্যাচকে পুরোপুরি অবহেলা করেন, তবে বিংয়ে ধরা খেতে হবে। অর্থাৎ ৩০% গ্রাহকের কাছে ধরা খেতে হবে।
২. ডোমেইন নামের জন্য নিশের শব্দটাই যে থাকতে হবে এমন কথা নাই, বরং ওই নিশে কোন্ শব্দগুলোর সার্চ ভলুম বেশ ভাল সে শব্দগুলো পারশিয়াল ম্যাচের জন্য বেশ কাজের।
৩. পেজলোড স্পিড। এখন টারগেট কান্ট্রিতে শেয়ার্ড হোস্টিঙে অ্যাভারেজ পেজলোড স্পিড হল এক সেকেন্ডের ৮৫ ভাগ (৮৫০ মিলি সেকেন্ড বা এমএস )।
কিন্তু ইন্ডাস্ট্রির টপ লেভেল শেয়ার্ডগুলোর স্পিড হল ৩০০-৪০০ এমএস। অথচ এখন আদর্শ স্পিড ২০০ এমএস। চাইলেই কাভুম (KVM) ও ওপেন ভিজ (OpenVZ) ক্লাউড/ভারচুয়াল হোস্টিঙ নেয়া যায় যেগুলোতেও খরচ আহামরি বেশি নয়। বিশেষ করে আমরা যদি বিজনেসকে বিজনেস হিসাবে দেখি। তখন স্পিড হবে মাত্র ৪০ থেকে ১৫০ এমএস।
৪. শর্ট উরাল। উরাল গাছের মত ডাল উপডাল লতা পাতা না করে সরাসরি রুট ডোমেইন থেকে ছোট্ট উরাল করে নিলেই ভাল।
৫. শর্ট উরালটাকে অলটারনেটিভ পেইজ টাইটেল হিসাবে ব্যবহার করা। অর্থাৎ আপনি পেজ টাইটেল দিয়েছেন ‘বেস্ট টোয়েন্টি ভাতের চাল রিভিউ ২০১৮’ আর উরালের নাম দিয়েছেন ’ভাতেরচাল.কম/টপ-চাল-গাইড’।
৬. পেজ টাইটেলকে ৭/৮ ওয়ার্ড এবং ৬০/৭০ ক্যারেক্টারের ভিতরে রাখা। যেন ইঞ্জিন টাইটেল কাটা না দেয়।
৭. কাছাকাছি বিষয়ে আলাদা পেইজ না করে এক পেইজের এক আরটিকেলে সব ভরে দেয়া। কাছাকাছি বিষয়ে আলাদা পেইজ থাকলে ছোট্ট সার্চ ভলুর বেলায় সার্চ ইঞ্জিন খুশি হবে কিন্তু বড় সার্চ ভলুতে দেখা যাবে আমারটার অস্তিত্বই নাই। অথচ এক পেইজের এক আরটিকেলে সব ভরে দিলে সেটা ছোট ছোট ভলুম যেমন কাভার করবে তেমনি বড় ভলুমও কাভার করবে। যে কিওয়ার্ড টারগেট করিনি এমন বেশ কিছু কিওয়ার্ডও কাভার করবে।
৮. ‍এক্কেবারে নিয়মিত সাইট আপডেট করা। এর পার্ট হিসেবে বলা যায়: প্রথম কথা হল নিয়মিত বিরতিতে আরটিকেল দেয়া। দিনে একটা, নয়তো সপ্তাহে দুটা, নয়তো মাসে চারটা না পারলে দুটা... এরচে কম হলে কি আর হয়!
৯. যখনি কোনও আরটিকেল দেবেন, তখনি সেটাকে কীভাবে সাইটের অন্যান্য আরটিকেলে লিংক বা মেনশন দেবেন তা ঠিক করে নেয়া।
১০. পুরনো আরটিকেলে মেনশন দেয়ার সময় কৃপণতা না করা। বিপুল প্রয়োজনীয় এলিমেন্ট। যেমন: পুরনো আরটিকেলে মেনশন দিচ্ছেন, এমন সময়ে সেটার কিছু বাক্য গঠন পরিবর্তন করলেন,
১১. সেটা কোন্ কোন্ কিওয়ার্ড এ রেঙ্ক পেয়েছে, তার মধ্যে কোন্ কোন্ কিওয়ার্ড আপনি আগে টারগেট করেননি কিন্তু পেয়ে বসে আছে, সেই কিওয়র্ডগুলোর জন্য এক দুই বাক্য হলেও অপটিমাইজ করা। ১০-১৫ মিনিট সময়ই লাগবে একজন এক্সপার্টের! ফলাফল? পুরনোটায় নতুন করে ৫০০% পর্যন্ত ট্রাফিক সহজেই।
১২. মেনশন দেয়ার সময় কিছু বানান ঠিক করে নিলেন, কিছু গ্রামার ঠিক করে নিলেন, যাবতীয় জটিল ও কঠিন রোগাক্রান্ত বাক্যকে সরল করে নিলেন, সিনোনিম দিলেন কিছু কিছু,
১৩. প্যারায় প্যারায় আপনার বর্ধিত নিশজ্ঞানের অংশ হিসাবে কিছু কথা বাড়তি দিলেন। আরটিকেলটা পুরনো, তখন আপনার এই নিশে এতটা জ্ঞান ছিল না।
১৪. খুব জরুরী, চলতি আমেরিকান ফ্রেজ কিছু ঢুকিয়ে দিলেন। যেমন, ‘এইটা আপনার ধীরে ধীরে বাড়বে’ না বলে নীল প্যাটেলের মত বললেন, ‘এইটাতে স্নোবল এফেক্ট হবে’। বা ‘আপনার পয়সা কম আসবে’ না বলে বললেন, ‘আপনি টেবিলে পয়সা ফেলে রেখে যাবেন’
১৫. এখনো কিন্তু পুরনো আরটিকেলে মেনশন দেয়ার সময়ে করা কারিশমার কথা বলছি। দেখবেন, আদ্যিকালে আপনি বা আপনার রাইটার তিনতলা বিল্ডিঙের সমান একেকটা প্যারা দিয়েছেন। প্যারা পড়তে গিয়ে পাঠকের প্যারাকে ছোট করার জন্য একটা প্যারাকে ছোট ছোট করলেন। (আমরা আর কবে পাঠক নিয়ে ভাবি? এট লিস্ট, মহামান্য স্পাইডার তো খুশি হবে!)
১৬. দেখবেন, অনেক প্যারাতেই চাইলে টাইটেল দেয়া যেতো, দেয়া হয়নি, দিয়ে দিলেন। ভাল অপটিমাইজেশন হল।
১৭. মেনশন দেয়ার সময় শুধু এক পাতার মেনশন দেয়াই দেখবেন কেন? লক্ষ্য করুন, ইতোমধ্যে আপনার সাইট কতটুকু ইভলভ হয়েছে। আরো কোন পাতার মেনশন দেয়া উচিত কিনা।
১৮. আউটবাউন্ডে কোন ব্রোকেন লিংক আছে নাকি? থাকতেই পারে, ভাইব্রাদারের সাথে লিংক বন্টন করেছেন- সে হয়তো নতুন উরালে নিয়ে গেছে তার আরটিকেলটাকে। তারও তো বিবর্তন চলছে উঠতি মারকেটার হিসাবে। অথবা, করেছিলেন পিবিএন, এখন সেইটাকে বছর পেরিয়ে গেছে আর হোস্টিং নবায়ন করা হয়নি বলে ব্রোকেন লিংক হয়ে বসে আছে। ব্রোকেন লিংকগুলোকে ঠিক করলেন বা নিদেনপক্ষে বাদ দিলেও গুগলের কাছে আসলেই ভাল লাগবে।
১৯. একটা প্রজেক্ট নিয়েই নিলেন। টাইটেলগুলোকে ইমেজ দিয়ে রিপ্লেস করবেন। ইমেজে টাইটেল লেখা থাকবে, সেইসাথে নান্দনিক ছবিও। আর এর ব্যাকগ্রাউন্ডে যে লেখাটা থাকার কথা সেটা সিএসএস দিয়ে দশ হাজার পিক্সেল দূরে ঠেলে দিলেন। ইঞ্জিন দেখবে লেখা সেখানেই আছে, ট্রাফিক দেখবে সেখানে সুন্দর ইমেজ, ইঞ্জিন ইমেজ দেখেও মুগ্ধ হবে।
২০. সিএসএস এর কথা যখন এসেই গেল, টাইপোগ্রাফি আর বাদ যায় কেন। আরটিকেলটাকে গড়পড়তা আরটিকেল না করে সুন্দর করে ট্যাগভিত্তিক করে নিলেন। সকল ইঞ্জিন খুবই খুশি হবে। স্পাইডাররাতো সারফেস ওয়েব থেকে খুশিতে লাফ দিয়ে ডার্ক ওয়েবে চলে যাবে। কাজটা প্রতিটা আরটিকেলে করতে লাগবে ৫ মিনিট। শিখতে লাগবে ১-৩ ঘন্টা। ধরুন আপনার আরটিকেল ৩ হাজার ওয়ার্ড
এর। এই আরটিকেলে মূলত মহাখন্ড আছে তিনটা। উপখন্ড আছে ১২ টা। এখন ৩ টা মহাখন্ডের প্রতিটাকে ... এর ভিতরে নিয়ে এলেন। আর প্রতিটায় যে চারটা করে উপখন্ড আছে এবং টাইটেল ও ইমেজ আছে প্রতিটায়, সেগুলোর একেকটাকে ... এর ভিতরে নিয়ে এলেন। স্পাইডার এই খন্ড বিখন্ডকে আলাদা আলাদা করে দেখতে এবং মূল্যায়ন করতে (বাংলা কথায় রেঙ্ক দিতে) শিখবে।
২১. ইমেজ নিয়ে অবশ্য আমাদের মত অ্যামাজন ওয়ালাদের সমস্যা নেই। প্রচুর ইমেজ। তবু, চেষ্টা করলেন ৩০০ ওয়ার্ড পরপর রিলিভেন্ট ইমেজ দিতে। খুব খাবে। রিডার-স্পাইডার সবাই।
২২. আমরা সাধারণত আরটিকেলে ভিডিও দেই না। কাজ করে কূল পাই না ইউটিউব সামলাবো কখন? বা, নিজের যখন এ আরটিকেলের বিষয়ে ভিডিও তৈরি করা হয়নাই, অন্যর ভিডিওতে লিংক দিয়ে আমার কী লাভ? এখানেই ধরা। অন্যর ভিডিওকেও যদি আপনার আরটিকেলে মেনশন করেন, সেটাও আপনারই লাভ। শুধু লক্ষ্য রাখতে হবে ভিডিওটা যেন সুপার রিলিভেন্ট হয় এবং গুগলের টপে আছে এমন হয়। এতে গুগল অ্যাশিওর্ড হয় যে, আপনি আপনার নিশের অথরিটিগুলোকে চিনতে পারছেন। পাশাপাশি, ভিডিও থাকা মানেই আপনার সাইটের/পেজের মান বেড়ে গেল অনেকখানি।
২৩. আউটবাউন্ড লিংক দেয়ার বেলায়ও আমরা সাঙ্ঘাতিক কৃপণ। অথচ উল্টো হলেই ভাল। উপরের কারণেই। গুগল ধরে নিবে, এই ক্ষেত্রে আপনি অথরিটিগুলোকে চেনেন এবং অথরিটিগুলোর সাথে সম্পর্ক রাখেন। নিশ্চিন্তে BBC, CNN টাইপ চরম অথরিটি সাইটগুলোর অতি জরুরী পেজে লিংক দেন। বিশেষ করে সিস্টার নিশগুলোতে বা মাদার/চাইল্ড নিশে যেসব গ্রাউন্ডব্রেকিং আবিষ্কার হচ্ছে, সেসব বিষয় মেনশন করুন।
২৪. যদি মনে হয় ভিডিও দিলে ট্রাফিক ভাগবে, তাহলে ভিডিও দিন আরটিকেলের শেষের অর্ধেকে। সাপও মরল, লাঠিও ভাঙল না। আবার প্রথাগতভাবে একেবারে শেষে দেবেন না। গুগল চালাক হচ্ছে।
২৫. যদি কোনও আউটবাউন্ড লিংক দেয়ার সময় আপনার মনে হয়, ট্রাফিক এই ভাগল, ভাগতে দেবেন কেন? বিনা দ্বিধায় ‘ওপেন ইন নিউ ট্যাব’ টাইপ লিংক দিন। এখানে ক্যালকুলেটিভ হতে হবে, আপনার সব লিংক এভাবে দিলে সাইট বিরক্তিকর হবে ট্রাফিকের কাছে। তাই যেগুলো আসলেই মহা অথরিটি, মানুষজন চলেই যাবে সেসবে ক্লিক করে, সেগুলো শুধু নিউ ট্যাবে দিন।
২৬. ওপেন ইন নিউ ট্যাব আউটবাউন্ড লিংক দিতে চিন্তিত হবার কিছু নেই। আমি অনেক অথরিটি সাইটকে দেখেছি, খোদ্ অ্যাফিলিয়েট লিংকগুলোকেও এভাবে রাখে। তারা তো ডুবে যাচ্ছে না।
২৭. এভাবে, লিংকিং করার জন্য যখন পুরনো আরটিকেল ধরবেন, তখন এডিট শেষে লক্ষ্য রাখুন যেন ‘লাস্ট এডিটেড অমুক তারিখ’ দেখায়। এটা ভয়ানক হেল্পফুল।
২৮. চাইলে পাবলিশ ডেটও মোস্ট রিসেন্টে চেঞ্জ করে দিতে পারেন। ঠকা খাবার মনে হয় সম্ভাবনা নেই, কারণ বড় মহারথীরাও এহেন অপকর্ম করে বিজয় নিশান ওড়াচ্ছে। অল্প সাবানে অত্যধিক ফেনা।
২৯. বিশেষ করে পাতাটা যখন এখন একটু ঘষামাজাই করবেন, যে পণ্য বা বিষয় নিয়ে করা হয়েছে পাতাটা, সে পণ্য বা বিষয় নিয়ে আমাজনে একটু দেখে আসলেন। অ্যাবোভ দ্য ফোল্ড দু একটা রিসেন্ট অ্যারাইভাল বা রিসেন্ট বেস্ট সেলারকে সেখানে দু-এক বাক্যে বর্ণনা দিয়ে লিস্টেড করলেন। তাতে করে পুরো আরটিকেলটাই নতুন হয়ে যাবে।
৩০. যেটায় টেবল অভ কন্টেন্ট দেয়া নেই, দিয়ে দিলেন। টেবল অভ কন্টেন্ট দেয়ার সময় শিবের গীত পুরোটা না লিখে গীতের টাইটেল লিখে দিলেন। যেমন: একেকটা টাইটেলের নাম ছিল এমন:
দ্য ভেরি বেস্ট ঠান্ডা রসমালাই রিভিউ
দ্য ভেরি বেস্ট গরম রসমালাই রিভিউ
দ্য অরিজিনাল কুমিল্লা মাতৃভান্ডার রসমালাই রিভিউ
এগুলা মূলত লেখা দরকার আছে। কারণ, গুগল চালাক হয়েছে। চালাক হয়নাই মরার বিং। তার জন্য ফ্রেজাল ম্যাচের জন্য দরকার। কিন্তু টেবল অভ কন্টেন্টে এতটা দরকার কী? সেখানে এই তিনটাকে লিংকিং করলেন এভাবে:
ঠান্ডা রসমালাই
গরম রসমালাই
কুমিল্লা মাতৃভান্ডার রসমালাই
যাই হোক, টেবল অভ কন্টেন্ট কিন্তু স্রেফ সূচী নয়। এটা লিংকিং এবং নেভিগেশনের অন্তর্ভুক্ত।
৩১. যেটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটার টেবল অভ কন্টেন্ট মূল আরটিকেলের প্রথমদিকে থাক বা না থাক সাইডবারে দিলেন। ওটা হোভার করে থাকবে। ইউজার যেখানেই যাক, সাইডবার শো করবে পুরো পেজের সূচীপত্র। যে সেকশনে সে বর্তমানে আছে সে সেকশনটা হাইলাইটেড হবে। এটা কিন্তু ব্রহ্মাস্ত্র। বাউন্সরেট অনেক অনেক কমে যাবে। ইউজার সুপার নেভিগেশন এক্সপেরিয়েন্স পাবে।
৩২. যদি আসলেই নিজের সাইটে খুব সময় দেন, বা টিমওয়ার্ক করেন, এবং সাইটকে অথরিটি করার ইচ্ছা থাকে, তবে একটা বোমা ব্যবহার করেন না! চ্যাটিঙ অপশন খোলা রাখুন এবং প্রথম মেসেজটা অটোমেটেড করে রাখুন, যেমন, ‘হাই, আমি দেখলাম তুমি মিনিকেট চালের বিষয়ে খোঁজ খবর করছ, আমি তোমাকে মিনিকেটের বিষয়ে হেল্প করতে পারি’ এবং কিছুক্ষণ পর আরেকটা, ‘তোমাকে মিনিকেটের বিষয়ে মাত্র দুয়েকটা প্রশ্ন করেই বেস্ট সাজেস্ট করতে পারি’। উত্তরগুলো অটোমেটেড করে সাজিয়ে রাখা কোন ব্যাপার না। তবে ভাল হয় যে জবাব দিবে সে একটু আধটু সচল হলে।
৩৩. চরম অবহেলা করে এসেছেন লোগোকে? এবার সেটাকে একটু চেঞ্জ করে নিতে পারেন। স্লাইট। কালার অপটিমাইজেশন, শেইপ অপটিমাইজেশন, ফাইলটাকে একটু ভারি করা- যেন ফেটে না যায়।
৩৪. অনেকের সাইটেই ট্যাবের শুরুতে দেখানোর মত কোনও ইমেজ থাকে না। এতে করে ট্রাফিকের কাছে সাইটকে নির্ভরযোগ্য মনে হয় না। বাউন্সরেট বাড়ে। খোদ লোগো অথবা লোগোর একটা পার্টকে সেটার জন্য ব্যবহার করুন ছোট্ট png ফাইলটার এক্সটেনশন হবে .ico
৩৫. নিজের নিশে (তা সরু হোক আর পুরু) এলোমেলোভাবে আরটিকেল দেয়ার চেয়ে যে বিষয়টা বা সাবনিশ নিয়ে আরটিকেল দিচ্ছেন, সে বিষয়ের আগা পাশ তলা সব কাভার করে নিলেন।
৩৬. নিশের যে বিষয়ে ফোকাস করছেন, সেই সাব নিশে একটা স্কাইস্ক্র্যাপার টেকনিক আরটিকেল তো মাস্ট! এমনকি সেটা যদি পিলার মানি কন্টেন্ট নাও হয়।
৩৭. ইমেজ অপটিমাইজেশনে আমরা ধরা খাই। যেমন, লোগের ইমেজ নেম দেই logo, অল্ট বা অল্টারনেটিভ টেক্সটও দেই logo. অথচ প্রতিটা ইমেজের যদি যথাযথ সংক্ষিপ্ত কিন্তু পরিপূর্ণ নাম থাকতো, তাহলে আমাদের অজান্তেই কিছু ট্রাফিক চলে আসতো। বিশেষ করে এটা রেঙ্কে ইফেক্ট ফেলে। roshmalai.com_logo.png নামটা এভাবে বা আরো ডেসক্রিপটিভ কিন্তু রিডেবল হলে আরো ভাল।
৩৮. ইমেজকে ওয়েব অপটিমাইজ করার বেলায়ও দ্বিতীয়বার ধরা খাই। অথচ ফটোশপ বিশারদ হওয়া লাগে না ওয়েবের জন্য সেইভ করতে ও সঠিক মাপে সেইভ করতে।
৩৯. আমরা সাধারণত পেইজকে ভারি করে ফেলি চারকোণা ইমেজ দিয়ে দিয়ে। ব্যানার শেইপের ইমেজও কিন্তু দেয়া যায় এবং সেটার মধ্য প্রচুর প্রয়োজনীয় ইমেজও ব্যবহার করা যায়।
৪০. আমরা ব্র্যান্ড বিল্ডআপ করার চেষ্টা করি না। নিজেদের ইমেজগুলোয় ব্র্যান্ড লোগে ব্যবহার করতে বাঁধা নেইতো। ট্রাফিক দেখতে দেখতে ব্র্যান্ডে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।
৪১. কানাঘুষা জোরদার হয়েছে। আগে যেমন ব্যাড নেইবারহুড রেঙ্ককে প্রভাবিত করতো, এখন আসলেই নাকি ডোমেইন রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ প্রভাবিত করে। লং টার্ম বিজনেস তো, কিছুটা বাড়তি পয়সা নাহয় গেলো। ফ্লিপ করার সময় পুষিয়ে নেয়া যাবে।
৪২. আমরা সাধারণত মন্তব্য বন্ধ করে রাখি। ভুল। অন্যরা তাদের সাইটের লিংক সহ মন্তব্য করে গেলে সেটাকে স্প্যাম মনে করি। ভুল। সে তার সাইটের লিংক দিয়ে কীইবা এমন রসগোল্লা কামিয়ে নিচ্ছে বা কীবা আমার ক্ষতি করছে? আমি তো রিভিউ না করে কোনও মন্তব্য পাবলিশ করছি না।
দুটাই আদতে আমাদের হেল্প করবে। ওয়ার্ড কাউন্ট বাড়াবে। আর গুগল তো চায় একটা স্ট্যাটিক নন ইন্টারাক্টিভ পেজের বদলে ডায়নামিক ইন্টারাকটিভ পেজ। যদি মন্তব্যর জবাব দিতে গিয়ে রাইটার হায়ার করতে হবে এই ভয় পান, বড়জোর ‘থ্যাঙ্ক ইউ ফর ইউর সাজেশন’ টাইপ গৎবাঁধা দশটা বাক্য তো সেভ করে রাখতে পারবেন! আর ক্রেডিবিলিটির ইমপ্রেশনটা একবার খেয়াল করুন! যে পাতায় মন্তব্যর চিহ্নে ১০-২০-৩০ লেখা থাকবে, সেটায় ট্রাফিক কতটা কনফিডেন্ট ফিল করবে? এমন বহু সাইট আছে যেখানে মন্তব্যর জবাব দেয়া হয়না, তবু, মন্তব্যটা তো তার শব্দবৈচিত্র এবং গ্রহণযোগ্যতা বাড়াচ্ছে!
৪৩. অকারণ পাতলা কন্টেন্টের পেইজ হয় বড় করুন নয় অন্য পেইজের সাথে মার্জ করুন নয় নিদেনপক্ষে ফেলেই দিন। কিন্তু রাখবেন না। এটা সাইটের অথরিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। সাইটের অথরিটি ২৫%+ রেঙ্কিঙ ফ্যাক্টর।
৪৪. আবার ফিরে আসি ভিডিওর কথায়। ২০২০ সালের মধ্যে মানুষজন ৮০% ক্ষেত্রে আরটিকেলের বদলে ভিডিও দেখবে। এবং বেশিরভাগ মানুষই দেখবে মোবাইল ডিভাইসে। সেগুলোর লেংথও সুইট, অন্তত আমাদের জন্য। ৪ মিনিটের নিচে। পুরনো কন্টেন্টের জিস্ট নিয়ে ভিডিও করুন।
৪৫. সাইটের নামে করা ইউটিউব চ্যানেলে স্লাইডশো টাইপ ভিডিও করুন যদি নিতান্তই না হয়।
৪৬. ভিডিওতে লক্ষ্য রাখবেন, লেখাগুলো যেন বড় হয়, মোবাইল ফ্রেন্ডলি।
৪৭. স্লাইডশোও যদি হয়, কন্ঠটা যেন অন্তত দেয়া হয়। এজন্য খুবই সস্তায় ফ্রিল্যান্সার পাবেন। কারণ কাজটা করাবেন বাল্ক এ। তাকে বলবেন, ২ ঘন্টা কন্ঠ দিতে হবে। কিন্তু ২ ঘন্টায় ভিডিও হবে ৩০ টা আরটিকেলের জন্য ৩০ টা ভিডিও। পয়সা তাও বেশি লাগবে না, কারণ তাদের খাটুনি বেশি নয়। এবং কোটি কোটি আমেরিকান নারী পুরুষ পড়ে দেয়ার বিনিময়ে প্রায় ‘ফ্রিতে’ ডলার কামাতে অরাজি নয়। এ কাজ করতে তাদের বড়জোর ৪ ঘন্টা লাগবে, কিন্তু ৪ ঘন্টায় তো একটা আরটিকেলও লেখা যায় না।
৪৮. ভিডিওতেও ব্র্যান্ডিং লক্ষ্য রাখতে হবে। অর্থাৎ লোগো। কল টু অ্যাকশন।
৪৯. ভিডিও’র ফেবু এড মারকেটিং খুবই সফল। কারণ এফেক্টিভ। লেখার চেয়ে শ্রবণযোগ্য শব্দ অনেক গুণ বেশি প্রভাব ফেলে। আর ছবি ফেলে তারচে বেশি। শব্দ ও ছবি যে সবচে বেশি প্রভাব ফেলে, ইয়ে, তার প্রমাণ তো আপনি আমি নিজে! সারাদিন ইউটিউব আর মুভি দেখা- কাজ গেলো গোল্লায়!
৫০. ইউটিউবে আপনি নিশ্চিন্তে প্রচুর অ্যাফিলিয়েট বিক্রি পাচ্ছেন।
৫১. ইউটিউব থেকেও অযাচিত প্রচুর ট্রাফিক পাচ্ছেন সাইটে। অপটিমাইজ ও কল টু অ্যাকশন করাটাই বড় কথা। আর আরটিকেল অপটিমাইজেশনের চেয়ে ভিডিও অপটিমাইজেশন রীতিমত ডালভাত।
শুধু এটুকু আমাদের প্রস্তুতি রাখতে হবে, প্রতিদিন ৫০ লাখের কাছাকাছি আরটিকেল পাবলিশ হয় এবং ভবিষ্যত ভিডিওর।
ওরে! হাত ব্যথা হয়ে যাবে তো ভাই! আরো কিছু কথা ছিল, না বলাই রয়ে গেল। শুভেচ্ছা, অপার সম্ভাবনার পথে।
বাহান্ন নাম্বার পয়েন্ট তাই ছেড়ে দিলাম না, ডালের মজা তলাতে। আপনার নিশের সবচে সস্তা পণ্যটা নিয়েও করে ফেলুন আরটিকেল। যেমন, হাজার ডলার দামের কম্পিউটার আপনার নিশ? ২ ডলার দামের কুলিং লিকুইড বা এক ডলারের মাউসপ্যাড নিয়ে আরটিকেল করতে ভুলবেন না। এইযে অবহেলিত আরটিকেলের অবহেলিত ট্রাফিক আসবে, তাদেরকে আপনি চিরকালের জন্য ইমেইল বাঁধনে বাঁধতে পারেন, পারেন সাইটের নিয়মিত ভিজিটরে পরিণত করতে, পুশ করতে পারেন পিলার আরটিকেল সেখানে, আর সবচে বড় কথা, সুঁই কিনতে গিয়ে খড়ের গাদা কিনে আনা মানুষের স্বভাব। বড় জিনিস কিনতে গেলে মানুষ তখন ফোকাস সরিয়ে ছোট জিনিস কেনে না। কিন্তু ছোট জিনিস কিনতে গেলে আর রক্ষা নাই। সুঁই কোথায় হারিয়ে যাবে খড়ের গাদায়!
কনজিউমারিজম ম্যান! কনজিউমারিজম। 📷📷:p
যেসব স্ট্যাটাস/আরটিকেল গুরুত্ব দেই, পরে পড়তে হবে ভাবি, সেগুলোকে লাল ফিতার দৌরাত্ম্যে ফেলে দিই। অর্থাৎ ফেবুর নতুন অপশনের মাধ্যমে সেভ করে রাখি।
শেয়ার করুন, মন্তব্য করুন, নিতান্তই আলসেমি লাগলে লাইক করুন বা ভুল হলে ‘একে ধরিয়ে দিন’ (ধরিয়ে দেয়ার সময়, পাপকে ঘৃণা করুন, পাপীকে নয়) 📷📷
Credit: Passive Journal University

04/01/2021

গুগল ক্রোম এসইও টুলবারের লিস্ট

এসইও কাজগুলা করতে আপনাকে অনেক গুলা টুলস এর সাহায্য নিতে হবে। আর পেইড টুলস এর পাশাপাশি অনেক এক্সটেনশন আছে যা দিয়ে আপনি পেইড টুলস এর মতন সুবিধাদি পাবেন। তাই কাজের সুবিধার্থে গুগল ক্রোম এসইও টুলবারের প্রয়োজন হয়ে থাকে। নিচে প্রয়োজনীয় এক্সটেনশনগুলা লিস্ট দেয়া হলো;

গুগল ক্রোম এসইও টুলবারের লিস্ট:

💥On-page SEO
১) SEOInfo
এই এক্সটেনশনটি আপনার ওয়েবপেজ এর ইস্যু গুলা বের করতে সাহায্য করে থাকে। এই এক্সটেনশনটি দিয়ে আপনি meta tags, canonicals, indexability, Open Graph tags, structured data, hreflangs, page speed ছাড়াও অন্যান্য ইস্যু দেখতে পারবেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../ppbdklaincgliegpfolkjjfncpg...
২) Free Backlink Checker by LRT
এই এক্সটেনশনটি দিয়ে আপনি এক্সটার্নাল লিংক এনালাইজ করতে পারবেন। এটি অন্যান্য ব্রোকেন লিংক চেকার এর মতন। ব্রোকেন লিংক গুলা লাল ও লাইভ লিংক গুলা সবুজ হয়ে যায়। আপনি লিংক গুলা এক্সপোর্ট করতে পারবেন এংকর টেক্সটসহ। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../nifeadedgedikheglfngocdgfid...
বিকল্প এক্সটেনশন হিসেবে আপনি Broken Link checker; Check my link

💥Keyword Research
১) SEOStack Keyword Tool
এই এক্সটেনশনটিতে আপনি একটি সীড কীওয়ার্ড দিয়ে অটো সাজেশন স্ক্রাপ করতে পারেন গুগল, ইয়াহু, আমাজন, বিং থেকে। এই কীওয়ার্ড আইডিয়া গুলো আপনি এক্সপোর্ট করতে পারবেন সহজেই। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../labjajhkfjfncpiddbgdimcaldg...
২) Keyword Surfer
মোটামোটি এই এক্সটেনশন এর কাজ সম্পর্কে সবাই জানেন। মান্থলি সার্চ ভলিউম, সিমিলার কীওয়ার্ড সাজেশন আইডিয়া, কনটেন্ট কত শব্দের তা দেখায়। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../bafijghppfhdpldihckdcadbcob...
অল্টারনেটিভ এক্সটেনশন : WMS Everywhere
৩) TextOptimizer
এই এক্সটেনশনটিকে রাইটিং অ্যাসিস্ট্যান্সও বলা হয়ে থাকে। আপনি এর মাধ্যমে কনটেন্ট এ কোন কোন সিমিলার কীওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন তা দেখাবে ও আপনার কনটেন্ট এনালাইসিস করে একটি স্কোর দেখাবে যাতে পরবর্তীতে আপনি কনটেন্ট আরো ভালো অপ্টিমাইজ করতে পারেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../fdbbkmpdjmpnebmdgbhcodhlafi...

💥Rank checking
১) SEO Search Simulator by Nightwatch
আপনার কীওয়ার্ড রাঙ্ক জানার জন্য এই এক্সটেনশনটি ব্যবহার হয়ে থাকে। আপনার কীওয়ার্ড কততম পজিশন এ আছে মানে টপ ১০০ তে থাকলে আপনি এই এক্সটেনশনের মাধ্যমে জানতে পারবেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../edfjfgjklednkencfhnokmkajbg...
অল্টারনেটিভ এক্সটেনশন: FATRANK
২) SERPTrends SEO Extension
এর মাধ্যমে আপনার কীওয়ার্ড SERP এর পরিবর্তন জানতে পারবেন অর্থাৎ আপনার কীওয়ার্ড কয় ধাপ উপরে আসলো বা কোন কীওয়ার্ড রাঙ্ক কত পিছালো তা জানতে পারবেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../nedmifdnblopopbcmdcgflboacl...

💥Technical SEO
১) Link Redirect Trace
প্রতিটা রিডাইরেক্ট ইউআরএল ৩০১, ৩০২ এবং জাভাস্ক্রিপ্টসহ প্রতিটা রিডাইরেক্ট আপনি এই এক্সটেনশন এর মাধ্যমে জানতে পারবেন।
অল্টারনেটিভ এক্সটেনশন: Redirect Path; Ahrefs SEO Toolbar
২) Google Lighthouse
এক্সটেনশনটির মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবপেজ /ওয়েবসাইট অডিট করে ইম্প্রোভমেন্ট এর জন্য সাজেশন পাবেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../blipmdconlkpinefehnmjammfjp...
৩) AMP Validator
আপনার ওয়েবসাইট AMP ভার্শনে ঠিকঠাক চলছে কিনা তা এই টুলস এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../nmoffdblmcmgeicmolmhobpoocb...
৪) User-Agent Switcher for Chrome
অন্য ব্রাউসার এ আপনার ওয়েবসাইট ঠিক মতন চলছে কিনা বা লিংক করলে তা অন্য ব্রাউসার এও দেখাচ্ছে কিনা তা আপনি এই এক্সটেনশনের মাধ্যমে ব্রাউসার সুইচ না করেও দেখতে পারবেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../djflhoibgkdhkhhcedjiklpkjno...
৫) The Tech SEO — Quick Click Website Audit
এই এক্সটেনশনটির মাধ্যমে আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট গুলাতে একটি ক্লিক এর মাধ্যমেই যেতে পারবেন। যেমনঃ GTmetrix/copyscape ইত্যাদি। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../ibclohpehkoagiennackaiplhhk...

💥All-in-one
১) SimilarWeb
সাইট এর ট্রাফিক, ট্রাফিক সোর্স, কীওয়ার্ড রাঙ্কিং ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডাটা দেখা যায়। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../hoklmmgfnpapgjgcpechhaamimi...
২) Ahrefs SEO Toolbar
এই এক্সটেনশনটিতে আপনি অনপেজ এসইও রিপোর্ট, রিডাইরেক্ট ট্রেস, ব্রোকেন লিংক চেকার, নো-ফলো লিংক হাইলাইটার। যারা ahrefs ব্যবহার করে তারা DR/UR সহ আরো অনেক মেট্রিকস পেয়ে থাকে। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../hgmoccdbjhknikckedaaebbpdee...
৩) MozBar
এই এক্সটেনশনটির মাধ্যমে আপনি DA/PA ও স্প্যাম স্কোরসহ অন-পেজ এসইও'র অন্যান্য ইস্যুগুলাও দেখায়। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../eakacpaijcpapndcfffdgphdicc...
৪) SEO Minion
এই এক্সটেনশনটির মাধ্যমে আপনি অনপেজ এনালাইসিস, লিংক হাইলাইট, ব্রোকেন লিংক চেকার, hreflang চেকার, SERP লোকেশন চেক করা যায় সাথে আপনি ২ দেশের মধ্যে কীওয়ার্ড SERP রেজাল্টস পার্থক্য দেখতে পারবেন। এক্সটেনশন লিংক: https://chrome.google.com/.../giihipjfimkajhlcilipnjeoha.../

তাছাড়াও আপনি Ubersuggest chrome extension/SEO Quake extention ব্যবহার করতে পারেন। এইগুলা ছাড়াও আরো এক্সটেনশন আছে যেগুলা হয়তো এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না। আপনাদের যদি কোনো সাজেশন থাকে তবে কমেন্ট বক্সে দিলে ঐটা আমি পোস্টে অ্যাড করে দিবো।

Address

Kolabagan, Dhaka
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SEO Community Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share