Shuvo Vet Care

  • Home
  • Shuvo Vet Care

Shuvo Vet Care Cattle artificial insemination workers and primary treatment centers.

ব্রাক কৃত্রিম প্রজনন এন্টারপ্রাইজ তাদের(সিমেন)সর্বচ্ছ ও সর্বনিম্ন মূল্য নির্ধারণ করেছে!সকল খামারী ভাইয়েরা উক্ত নির্ধারণ ...
19/05/2025

ব্রাক কৃত্রিম প্রজনন এন্টারপ্রাইজ তাদের(সিমেন)সর্বচ্ছ ও সর্বনিম্ন মূল্য নির্ধারণ করেছে!
সকল খামারী ভাইয়েরা উক্ত নির্ধারণ কৃত মূল্য দেখে নিবেন।ধন্যবাদ!

#গবাদি_পশু #খামারী #কৃত্রিম_প্রজনন

গবাদিপশুর গরমের সময়ে যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন,গরমের কারনে পশুর স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।গবাদি...
01/05/2025

গবাদিপশুর গরমের সময়ে যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন,গরমের কারনে পশুর স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।গবাদিপশুর গরমের সময়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ যত্ন ও করণীয় হলোঃ

1️⃣ পানি সরবরাহঃ
গরমের সময়ে গবাদিপশুকে নিয়মিত পর্যাপ্ত ঠান্ডা পানি সরবারহ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়!পানি গরমের সময় পশুর শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

2️⃣ ছায়া এবং ঠান্ডা আশ্রয়ঃ
পশুকে গরমের হাত থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই ছায়াযুক্ত বা ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে।ছায়া বা ঠান্ডা আশ্রয় তাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

3️⃣ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণঃ
পশুদের জন্য শেড আশ্রয়স্থলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রন করতে ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন।যাতে স্বস্তিদায়ক বাতাসের প্রবাহ থেকে ও পশু আরামদায়ক থাকে।

4️⃣ ব্রশিং বা আঁচড়ানোঃ
গরমের সময় পশুর ত্বক পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন।পশুর পশম বা লোম আঁচড়ানোর মাধ্যমে অতিরিক্ত ঘাম ও ময়লা দূর করা যেতে পারে!যা তাদের শিতল থাকতে সাহায্য করে।

5️⃣ পুষ্টিকর খাদ্যঃ
গরমের সময়ে পশুর খাদ্য নির্বাচনেও খেয়াল রাখতে হবে।তাজা সবুজ ঘাস,বিভিন্ন সবজি রসালো আঁশ জাতীয় খাদ্য পশুকে সরবরাহ করলে তাদের শরীর শক্তিশালী থাকবে।

6️⃣ অতিরিক্ত কাজ থেকে বিরত রাখাঃ
গরমের সময় পশুকে অতিরিক্ত পরিশ্রম থেকে বিরত রাখতে হবে।তাদের কাজের চাপ কমিয়ে,বিশ্রামের সময় বাড়িয়ে দিতে হবে।

7️⃣ গরমে শারীরিক সমস্যাঃ
গরমে পশুদের তাপঘটিত নানান জটিলতা দেখা দিতে পারে।যেমন; তাপমাত্রার কারণে ক্ষুধামন্দা, অলসতা,বা হাইপোথার্মিয়া।এইসব সমস্যা প্রতিরোধে সঠিক চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখা জরুরী।

8️⃣ মশা বা পোকামাকড় থেকে রক্ষাঃ
গরমে মশা,মাছিও অন্যান্য পোকামাকড়ের উৎপাত বেড়ে যায়!যা পশুর জন্য তীব্র ক্ষতি হতে পারে।তাই মশারি বা অন্য কোনো উপায়ে পোকামাকড়,মশা,মাছি,ও ডাস দমন করতে হবে এবং পশুকে রক্ষা করতে হবে।
এইসব সতর্কতা এবং যন্ত নেওয়া গবাদিপশুর সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক হবে,বিশেষ করে গরমের দিনে।।

#গবাদি_প্রাণীর #প্রাণী_চিকিৎসা #ডিহাইড্রেশন #গবাদি_পশু

01/05/2025

I got 50 reactions and comments on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

মহতী উদ্যোগ
25/04/2025

মহতী উদ্যোগ

😍বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস-২০২৫
'সকল প্রাণির অধিকার প্রতিষ্ঠা করি,স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করি'
এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে যশোর বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস ২০২৫ উপলক্ষে যশোর পেট শপ আয়োজন করেছে ৩ দিন ব্যাপি বিনামূল্যে ভ্যাক্সিনেশন ও হেলথ চেক-আপ ক্যাম্পেইন, যেখানে থাকছে:

✅ ফ্রি র‍্যাবিস ভ্যাক্সিনেশন
✅ফ্রি ডিওয়ার্মিং
✅ক্যাট ফ্লু ভ্যাক্সিনে ৪০% ডিস্কাউন্ট
✅ ফ্রি হেলথ চেক-আপ
✅ডায়াগনস্টিক টেস্ট (ব্লাড/ইউরিন সহ সকল টেস্ট) এর উপর ১০% ডিস্কাউন্ট
✅ প্রাণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা সম্পর্কিত যেকোন পরামর্শ

সকল প্রাণির সুস্থতা এবং প্রাণবিক নগর প্রতিষ্ঠায় সকলের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে আমাদের এই আয়োজন।
সঠিক চিকিৎসা সেবা,পরামর্শ ও মানসম্মত ভ্যাক্সিন নিতে আপনার প্রিয় পোষাপ্রাণিকে নিয়ে চলে আসুন!
😊এপোয়েন্টমেন্ট নিতে ভুল করবেন না😊

🗓️তারিখ: ২৬,২৭,২৮
⏰সময়: সকাল ১১ টা থেকে রাত ৮ টা।
🗾স্থান: নিউমার্কেট প্রথম দশতলা বিল্ডিং (রজনীগন্ধা) এর পাশে, যশোর।
📞01799-124879

🔴সঠিক সেবা পাওয়া প্রতিটি প্রাণির অধিকার।

ফলপ্রসূ একটা বিষয়✅
25/04/2025

ফলপ্রসূ একটা বিষয়✅

 #ওলান_পাকা (Mastitis):ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস,ছত্রাক,ক্ল্যামাইডিয়া,রিকেটশিয়া ইত্যাদির জীবানু ওলানে সংক্রমনের মাধ্যমে এ রোগ স...
23/04/2025

#ওলান_পাকা (Mastitis):
ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস,ছত্রাক,ক্ল্যামাইডিয়া,রিকেটশিয়া ইত্যাদির জীবানু ওলানে সংক্রমনের মাধ্যমে এ রোগ সৃষ্টি হয়,অপরিচ্ছন্ন মেঝে,গাভীর অপরিচ্ছন্নতা, অপরিচ্ছন্ন দুগ্ধদোহনকারী,অপরিচ্ছন্ন দুগ্ধদোহন যন্ত্র, শালদুধ পুরোপুরি দোহন না করা,ওলানের ছিদ্রপথে শক্ত কাঠি দ্বারা প্রবেশ করানো ইত্যাদি কারনে ওলান পাকা রোগ হয়।

➡️ওলান পাকা রোগের লক্ষণ সমূহঃ
☑️ ওলান ফুলে যায়।
☑️ ওলান লাল ও গরম হয়।
☑️ রক্ত মিশ্রিত দুধ আসে।
☑️ হলুদাভ দুধ,পুঁজ মিশ্রিত দুধ আসে।
☑️ দুধে দুর্গন্ধ হয়।
☑️ দুধ শক্ত হয়ে যায়।
☑️ বাটের ছিদ্রপথে দুধ আসা বন্ধ হয়ে যায়।
☑️ গাভী দুগ্ধ দোহন করতে দেয় না।

✅ওলান পাকা রোগের প্রতিরোধ সমূহঃ
✔️ দুগ্ধদোহনের পূর্বে ও পরে গাভীর ওলান পরিষ্কার করতে হবে।
✔️ গাভীর বাসস্থান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
✔️ দুগ্ধদোহনকারীর হাত পরিষ্কার রাখতে হবে।
✔️ দুগ্ধদোহন যন্ত্র পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
✔️ শালদুধ পরিপূর্ণভাবে দোহন করতে হবে।
✔️ বাচ্চা প্রসবের পরে শালদুধ না আসলে,বাটের ছিদ্রপথে শক্ত কোনো কিছু প্রবেশ করানো যাবে না।

উপরে উল্লেখিত লক্ষণগুলো কোন গাভীর প্রকাশ পেলে, অবশ্যই প্রতিরোধসমূহ মেনে চলতে হবে।এবং অভিজ্ঞ একজন (রেজিস্টার্ড)ভেটেরিনারি ডক্টরকে বিষয়টি তাৎক্ষনিক জানাতে হবে,ডক্টরের নির্দেশনা মোতাবেক মেডিসিন প্রয়োগ করতে হবে।

ধন্যবাদ 🙏
শুভংকর দাস শুভ

20/04/2025

Great work✅

17/04/2025

Every post and video about livestock, poultry,primary treatment, fisheries and agricultural affairs will hopefully benefit everyone.
(গবাদিপশু, হাঁসমুরগি পালন, প্রাথমিক চিকিৎসা, মৎস চাষ ও কৃষি বিষয়ক সম্পর্কে প্রত্যেকটা পোস্ট, ভিডিও আশা করি সকলের উপকারে আসবে।)
ধন্যবাদ🙏

গবাদিপশুর  টিকা-রোগ ও প্রতিকারবাংলাদেশে গরুর খামার দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তবে অনেক সময় সঠিক জ্ঞান ও তত্ত্বাবধানের ...
16/04/2025

গবাদিপশুর টিকা-রোগ ও প্রতিকার

বাংলাদেশে গরুর খামার দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তবে অনেক সময় সঠিক জ্ঞান ও তত্ত্বাবধানের অভাবে বিভিন্ন রোগের কারণে খামারিরা লোকসানের মুখে পড়েন। গরুর বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে টিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে গরুর কিছু সাধারণ রোগ ও এর টিকার তথ্য দেওয়া হলো:

১. খুরা রোগের টিকা (FMD Vaccine)
ব্যবহার: খুরা রোগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্ট্রেইনের ভ্যাকসিন রয়েছে, যেমন মনোভ্যালেন্ট, বাইভ্যালেন্ট, এবং ট্রাইভ্যালেন্ট।
প্রথম টিকা: চার মাস বয়সে।
মাত্রা:
মনোভ্যালেন্ট হলে গরু ও মহিষের জন্য ৩ মিলি, বাইভ্যালেন্ট হলে ৬ মিলি, এবং ট্রাইভ্যালেন্ট হলে ৯ মিলি।
ছাগল ও ভেড়ার জন্য গরুর ডোজের অর্ধেক।
টিকা দেওয়ার পদ্ধতি: গরুর ঘাড়ের চামড়ার নিচে ইনজেকশন।
পুনরাবৃত্তি: প্রতি চার মাস অন্তর।
গর্ভবতী পশু: এ টিকা গর্ভবতী পশুকেও দেওয়া যায়।

২. তড়কা রোগের টিকা (Anthrax Vaccine)
ব্যবহার: তড়কা রোগ প্রতিরোধে।
প্রথম টিকা: ছয় মাস বয়সে।
মাত্রা:
গরু ও মহিষের জন্য ১ মিলি।
ছাগল ও ভেড়ার জন্য ০.৫ মিলি।
টিকা দেওয়ার পদ্ধতি: গরুর ঘাড়ের চামড়ার নিচে ইনজেকশন।
পুনরাবৃত্তি: প্রতি এক বছর অন্তর।
গর্ভবতী পশু: সাত মাসের বেশি গর্ভবতী পশুকে এই টিকা দেওয়া যাবে না।

৩. বাদলা রোগের টিকা (Hemorrhagic Septicemia Vaccine)
ব্যবহার: বাদলা রোগ প্রতিরোধে।
প্রথম টিকা: ছয় মাস বয়সে।
মাত্রা:
গরু ও মহিষের জন্য ৫ মিলি।
ছাগল ও ভেড়ার জন্য ২ মিলি।
টিকা দেওয়ার পদ্ধতি: গরুর ঘাড়ের চামড়ার নিচে ইনজেকশন।
পুনরাবৃত্তি: প্রতি ছয় মাস অন্তর। তবে ২.৫-৩ বছর পরে এই টিকার প্রয়োজন হয় না।

৪. গলাফুলা রোগের টিকা (Black Quarter Vaccine)
ব্যবহার: গলাফুলা রোগ প্রতিরোধে।
প্রথম টিকা: ছয় মাস বয়সে।
মাত্রা:
গরু ও মহিষের জন্য ২ মিলি।
ছাগল ও ভেড়ার জন্য ১ মিলি।
টিকা দেওয়ার পদ্ধতি: গরুর ঘাড়ের চামড়ার নিচে ইনজেকশন।
পুনরাবৃত্তি: প্রতি ছয় মাস অন্তর।

৫. জলাতঙ্ক রোগের টিকা (Rabies Vaccine)
ব্যবহার: জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধে।
প্রথম টিকা: ছয় মাস বয়সে।
মাত্রা:
HEP ও LEP নামে দুই ধরনের টিকা পাওয়া যায়।
ভায়ালে হিমশুষ্ক অবস্থায় থাকে এবং ৩ মিলি বিশুদ্ধ পানিতে মিশিয়ে মাংসপেশিতে ইনজেকশন করতে হয়।
গরু ও মহিষের জন্য ১.৫ মিলি।

পরামর্শঃ
গরুর যে কোনো রোগের লক্ষণ দেখা দিলে, অবিলম্বে রেজিস্টার্ড পশু চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

এভাবেই গরুর টিকা সম্পর্কে সচেতন থেকে খামারি ভাইয়েরা তাদের খামারকে রোগমুক্ত রাখতে পারেন।
ধন্যবাদ🙏
#প্রাণী_চিকিৎসা

 #গবাদি_প্রাণীর চিকিৎসায় কোন স্যালাইন কখন দেওয়া যাবে বা যাবে নাস্যালাইন গবাদি প্রাণীর চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তবে...
15/04/2025

#গবাদি_প্রাণীর চিকিৎসায় কোন স্যালাইন কখন দেওয়া যাবে বা যাবে না
স্যালাইন গবাদি প্রাণীর চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তবে সব ধরনের স্যালাইন সব পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা যায় না। কিছু নির্দিষ্ট শর্ত বা পরিস্থিতিতে স্যালাইন দেওয়া উচিত নয় বা সতর্কতার সাথে দেওয়া উচিত। নিচে বিভিন্ন ধরনের স্যালাইন, তাদের ব্যবহার এবং সতর্কতা উল্লেখ করা হলো—

স্যালাইনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ
✔ ধকল নিয়ন্ত্রণ করা
✔ পানিশূন্যতা দূর করা
✔ শরীরে শক্তি যোগানো
✔ ফ্লুইডের ভারসাম্য রক্ষা করা
✔ খাবারে অরুচি দূর করা
✔ শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখা
✔ খাদ্য হজম প্রক্রিয়া উন্নত করা

স্যালাইনের প্রকারভেদ ও ব্যবহার বিধি
১. ওরাল রিহাইড্রেশন স্যালাইন (ORS)
✅ পানিশূন্যতা দূর করে এবং শরীরের ফ্লুইডের ভারসাম্য রক্ষা করে।
✅ সাধারণ ডায়রিয়া বা বমির ক্ষেত্রে কার্যকর।
✅ সব ধরনের তাপমাত্রার গবাদি প্রাণীর জন্য নিরাপদ।
⚠ সতর্কতা:
যদি মারাত্মক ডায়রিয়া বা বমির কারণে পেট একেবারে খালি থাকে, তাহলে এটি খাওয়ালে গ্যাস তৈরি হতে পারে।

২. নরমাল স্যালাইন (NS) [0.9% Sodium Chloride]
✅ দ্রুত পানিশূন্যতা দূর করে এবং শরীরের ফ্লুইডের ভারসাম্য ঠিক রাখে।
✅ রক্তচাপ কমে গেলে তা স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে।
⚠ সতর্কতা:
উচ্চ রক্তচাপ থাকলে এটি শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়াতে পারে।

৩. ডেক্সট্রোজ নরমাল স্যালাইন (DNS) [5% Dextrose + 0.9% Sodium Chloride]
✅ পানিশূন্যতা দূর করে এবং শক্তি প্রদান করে।
✅ রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায়, তাই কম রক্তচাপ ও কম তাপমাত্রার গরুর জন্য ভালো।
⚠ সতর্কতা:
🔹 ৫% DNS সাবকাটেনিয়াস (SC) ইনজেকশন দেওয়া যায়, তবে সতর্ক থাকতে হবে।
🔹 কিটোসিস (Ketosis) থাকলে DNS ব্যবহার করা যাবে না।

৪. ডেক্সট্রোজ অ্যানহাইড্রাস (DA) [Dextrose 25-50%]
✅ এটি শুধুমাত্র ডেক্সট্রোজ সমৃদ্ধ, তাই এটি পানিশূন্যতা দূর করার পাশাপাশি শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায়।
✅ খুব দুর্বল প্রাণীর জন্য উপযোগী।
⚠ সতর্কতা:
🔹 ব্লট (Bloat) বা টিম্পানি (Tympany) থাকলে এটি ব্যবহার নিষিদ্ধ, কারণ এতে অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে।

৫. হার্টসম্যান সলিউশন (HS) [Lactated Ringer’s Solution]
✅ শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং এসিডোসিস প্রতিরোধ করে।
✅ পোড়া রোগীর (Burn patient) চিকিৎসায় কার্যকর।
⚠ সতর্কতা:
🔹 মিল্ক ফিভার (Milk Fever) থাকলে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়।

৬. কলেরা স্যালাইন (CS) [Ringer’s Acetate Solution]
✅ এটি হার্টসম্যান সলিউশনের মতোই কাজ করে।
✅ কম তাপমাত্রার গরুর জন্য নিরাপদ।
✅ প্রায় সব ধরনের গবাদি প্রাণীর জন্য উপযুক্ত।

৭. ক্যালসিয়াম স্যালাইন
✅ এটি সরাসরি পাওয়া যায় না, নরমাল স্যালাইন (NS) বা ৫% DNS-এর সাথে ক্যালসিয়াম মিশিয়ে তৈরি করতে হয়।
✅ মিল্ক ফিভার আক্রান্ত গরুর জন্য কার্যকর।
⚠ সতর্কতা:
🔹 রিঙ্গারস ল্যাকটেড সলিউশনের (Ringer's Lactate) সাথে ক্যালসিয়াম মেশানো যাবে না।

উপসংহারঃ
স্যালাইনের সঠিক ব্যবহার গবাদি প্রাণীর জীবন বাঁচাতে পারে, কিন্তু ভুল ব্যবহার বিপদ ডেকে আনতে পারে। প্রাণীর অবস্থা বুঝে সঠিক স্যালাইন নির্বাচন করুন এবং প্রয়োজনে একজন ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নিন।

ভূল ত্রুটি মার্জনীয় 🙏
কোথাই ভূল-ত্রুটি থাকলে দয়াকরে আমাকে তৎক্ষণাৎ জানাবেন, এবং সঠিক শিক্ষা গ্রহণে আমি সদা প্রস্তুত আছি🙏

📌 হ্যাশট্যাগ:
#প্রাণী_চিকিৎসা #স্যালাইন #গবাদি_পশু #ডিহাইড্রেশন #ভেটেরিনারি

15/04/2025

গাভী বার বার ডাকে আসে বা ডাকেই আসে না। গাভীর প্রজনন সংক্রান্ত নানান বিষয়াদি নিয়ে কথা বলেছেন, দীর্ঘদিন সরকারী কৃত্রিম প্রজনন ইউনিটের ডেপুটি ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত, মাঠ পর্যায়ে দীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আমাদের শ্রদ্ধেয় ডা: মো: ফরহাদ হোসাইন স্যার।
জেনে নিন এ সমস্যাুগুলো থেকে উত্তরণের উপায়।

সকল খামারী ভাইদের দৃষ্টি আর্কষণ করছি। স্যারের কথাগুলো মন দিয়ে শুনবেন রিপ্রোডাকশনের ক্ষেত্রে অনেক কাজে দেবে।
ধন্যবাদ🙏

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বাংলাদেশের স্থানীয় এবং অন্যতম জনপ্রিয় একটি ছাগলের জাত। এটি মূলত মাংস, দুধ এবং চামড়ার জন্য বিখ্যাত...
13/04/2025

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বাংলাদেশের স্থানীয় এবং অন্যতম জনপ্রিয় একটি ছাগলের জাত। এটি মূলত মাংস, দুধ এবং চামড়ার জন্য বিখ্যাত। এই ছাগলের জাতটি বাংলাদেশের কৃষকদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। নিচে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

বৈশিষ্ট্য

1. আকার ও আকৃতি:

ছোট এবং কম ওজনের।

প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের গড় ওজন ২০-২৫ কেজি এবং নারীর ১৫-২০ কেজি।

2. রং:

সাধারণত কালো রঙের, তবে সাদা, বাদামী এবং কালো-সাদার মিশ্রণও দেখা যায়।

3. চামড়া:

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া বিশ্বমানের এবং বিভিন্ন চামড়াজাত পণ্যের জন্য উপযুক্ত।

4. খাদ্য অভ্যাস:

প্রধানত ঘাস, পাতাসহ স্থানীয় খাবার খায়।

খাদ্যের মান নিয়ে খুব বেশি যত্নবান হওয়ার প্রয়োজন নেই।

উৎপাদন ক্ষমতা

1. মাংস:

মাংস সুস্বাদু এবং চর্বি কম।

প্রতি বছর বংশবৃদ্ধির হার বেশি হওয়ায় মাংস উৎপাদনে কার্যকর।

2. দুধ:

দুধ উৎপাদনের হার তুলনামূলক কম, তবে দুধের পুষ্টিগুণ বেশি।

গড়ে প্রতিদিন ০.৫-১ লিটার দুধ দেয়।

3. প্রজনন ক্ষমতা:

বছরে দুইবার বাচ্চা প্রসব করতে পারে।

একসঙ্গে ২-৩টি (কখনও কখনও ৪টি) বাচ্চা দেয়।

আবহাওয়ার সাথে সামঞ্জস্যতা

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বাংলাদেশের উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায় খুব সহজে মানিয়ে নিতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক বেশি।

অর্থনৈতিক গুরুত্ব

1. চামড়া শিল্প:

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া আন্তর্জাতিক বাজারে খুব চাহিদাসম্পন্ন।

2. খামার ও গ্রামীণ অর্থনীতি:

এটি বাংলাদেশের দরিদ্র ও মাঝারি আয়ের কৃষকদের জন্য আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।

3. উন্নত বংশবৃদ্ধি প্রক্রিয়া:

উচ্চ বংশবৃদ্ধির ক্ষমতার কারণে এটি খামারি এবং উদ্যোক্তাদের জন্য লাভজনক।

খামার ব্যবস্থাপনা

1. আবাসন:

ঘরের ভেতরে বা বাইরে রাখতে পারে।

পরিষ্কার এবং শুকনো স্থানে রাখতে হবে।

2. খাদ্য:

স্থানীয় ঘাস, লতাপাতা এবং ফসলের অবশিষ্টাংশ দিয়ে পালন সম্ভব।

খনিজ লবণ এবং স্বল্প পরিমাণ দানাদার খাদ্য সরবরাহ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

3. রোগ প্রতিরোধ:

নিয়মিত টিকাদান এবং সঠিক যত্ন নিশ্চিত করতে হবে।

প্যারাসাইটের জন্য নিয়মিত ওষুধ দিতে হবে।

সুবিধা ও চ্যালেঞ্জ

সুবিধা:

দ্রুত বংশবৃদ্ধি।

কম খরচে পালন করা যায়।

উচ্চ মানসম্পন্ন মাংস ও চামড়া।

চ্যালেঞ্জ:

দুধ উৎপাদনের হার কম।

রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার অভাব থাকলে বংশবৃদ্ধি হ্রাস পেতে পারে।

উপসংহার

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি খামারিদের জন্য কম খরচে উচ্চ আয়ের সুযোগ তৈরি করে। সঠিক পরিচর্যা এবং খামারের উন্নত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালন একটি লাভজনক উদ্যোগ হতে পারে।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shuvo Vet Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Pet Store/pet Service?

Share