24/05/2023
কবুতরের চুনা বা সবুজ পায়খানা আছে কিনা, বুঝবার উপায়......
❓লক্ষণঃ
1 ......ড্রপিং সমস্যা আছে কিনা? তবে হ্যা, কবুতর না খেলে বা কম খেলে বা ভয়ের কারণেও সবুজ বা চুনা পায়খানা দেখা যেতে পারে। তবে এটি কিন্তু অসুস্থ্যতাজনিত সবুজ চুনা ড্রপিং নয়। ......বুঝতে হবে, ঐটি অসুস্থ্য বা বদহজমের চুনা বা সবুজ ড্রপিং কিনা? 2...... বদহজম হলে, কবুতর ঝিম ধরে, গাঁ ফুলিয়ে, খাঁচার এক কোণে ঘাড় গুজে, চোখ বন্ধ করে দাড়িয়ে থাকবে। পেটে খাদ্য জমা থাকবে। ভাল খাবে না। খেলেও হজম হবে না।
3.......পানি অনেক বেশি পরিমাণে খেতে পারে। আবার কমও খেতে পারে।
4....... বমিও হতে পারে, আবার নাও হতে পারে।
5........ গাল সামান্য হা করে বা অনেকটা হা করে শ্বাস নিতে পারে।
6...... হাফানি দেখা দিতে পারে।
যদি উক্ত উপসর্গ গুলির উপস্থিতি কবুতরের মাঝে থাকে, তবে তাকে চুনা বা সবুজ পায়খানার ট্রিটমেন্ট দিতে হবে।
[ কবুতরের মহামারী রোগই কিন্তু এটি। এ রোগটি উত্তরণ করতে পারলেই, কবুতর পালক ইনশাআল্লাহ সফল হবে, এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস। ]
7..চুনা বা সবুজ ড্রপিং হলে, দেরি না করে প্রথম ধাপেই সিপ্রোসিন খাওয়ানো উত্তম। তাহলে কবুতর দ্রুতই সেরে ওঠে।
8... অসুস্থকালীন, ভরাপেটে নতুন করে খাদ্য খাওয়ানো যাবে না। প্রয়োজনে উপসের ব্যবস্থা করাতে হবে।]
9..খেয়ালে রাখুন, কবুতর যদি ৫/৭ দিন সিপ্রোসিন দেয়ার পরও ড্রপিং ঠিক না হয় বা দুর্বল হয়ে পড়ে বা ওষুধ সেবন কালীন যে কোন সময় অতি দুর্বল হয়ে পড়ে তবে সিপ্রোসিন বন্ধ করে, শুধু রাইচ স্যালাইন খাওয়াতে হবে পাশাপাশি কারমিনা সিরাপের পানি ও রোদ্র চলবে।
10.. ফার্মের অন্যান্য কবুতরের শরীরে যদি ভাইরাসটি সংক্রমন করেছে বলে মনে হয়, তবে প্রতিরোধ মূলক অন্য সকল কবুতরকে ৮ ভাগের ১ ভাগ করে দিনে ২ বার সিপ্রোসিন খাওয়াতে হবে। বেবীকে ১০ ভাগের ১ ভাগ করে, দিনে ২ বার খাওয়াতে হবে। আর কারমিনা সবার জন্যই প্রযোজ্য এবং তাপমাত্রা ২৫-৩০ ডিগ্রীতে রাখতে হবে।
11...চুনা বা সবুজ ড্রপিং হলে, দেরি না করে প্রথম ধাপেই সিপ্রোসিন খাওয়ানো উত্তম। তাহলে কবুতর দ্রুতই সেরে ওঠে। যদিও ডাক্তারেরা এটি মানেন না হিউম্যানের ক্ষেত্রে। তবে হিউম্যান ও পশু পাখি আলাদা বিষয়। মানুষকে ধাপে ধাপে পাওয়ার বাড়াতে হয়, তবে কবুতরকে দেখেছি, এতটা সময় তারা দেয় না। ফলে মারা যায়। এজন্য শুরুতেই সিপ্রোসিন ব্যবহারের ব্যক্তিগত পরামর্শ।
12...অসুস্থকালীন, ভরাপেটে নতুন করে খাদ্য খাওয়ানো যাবে না। প্রয়োজনে উপসের ব্যবস্থা করাতে হবে।]
13..খেয়ালে রাখুন, কবুতর যদি ৫/৭ দিন সিপ্রোসিন দেয়ার পরও ড্রপিং ঠিক না হয় বা দুর্বল হয়ে পড়ে বা ওষুধ সেবন কালীন যে কোন সময় অতি দুর্বল হয়ে পড়ে তবে সিপ্রোসিন বন্ধ করে, শুধু রাইচ স্যালাইন খাওয়াতে হবে পাশাপাশি কারমিনা সিরাপের পানি ও রোদ্র চলবে।
14.. ফার্মের অন্যান্য কবুতরের শরীরে যদি ভাইরাসটি সংক্রমন করেছে বলে মনে হয়, তবে প্রতিরোধ মূলক অন্য সকল কবুতরকে ৮ ভাগের ১ ভাগ করে দিনে ২ বার সিপ্রোসিন খাওয়াতে হবে। বেবীকে ১০ ভাগের ১ ভাগ করে, দিনে ২ বার খাওয়াতে হবে। আর কারমিনা সবার জন্যই প্রযোজ্য এবং তাপমাত্রা ২৫-৩০ ডিগ্রীতে রাখতে হবে।