স্বপ্নের খামার এগ্রো র্ফাম

স্বপ্নের খামার এগ্রো র্ফাম C/O: Abdul Mannan Patwary Bari
Village: Nandanpur
Post Office: Dalal Bazar
District+Police Station: Laxmipur
Bangladesh
contact: 01921 399 330

এইখানে কবুতর, কবুতরের বাচ্চা, ব্রাহমা মুরগির বাচ্চা, পুলিশ ক‍্যাপ মুরগির বাচ্চা, দেশি মুরগির বাচ্চা, টার্কি মুরগির বাচ্চা, তিথির মুরগির বাচ্চা, বাজরিগর পাখির বাচ্চা, খরগোশের বাচ্চা পাওয়াযায়।

এক জোড়া (এডাল্ট) তিথির পাখি/মুরগী (পুরুষ ও মহিলা) বিক্রি করা হবে। বয়স: ৭ মাস। যোগাযোগ: স্বপ্নের খামার বাড়ি   জেলা: লক্ষ...
16/10/2023

এক জোড়া (এডাল্ট) তিথির পাখি/মুরগী (পুরুষ ও মহিলা) বিক্রি করা হবে। বয়স: ৭ মাস।

যোগাযোগ: স্বপ্নের খামার বাড়ি
জেলা: লক্ষ্মীপুর।
মোবাইল: ০১৭০১ ৯৯০৬৫০

29/07/2023

আলহামদুলিল্লাহ্ নতুন করে আবার শুরু করলাম। দোয়া করবেন সবাই।

12/11/2022

কবুতর ও গৃহপালিত সকল খামারি প্রিয় ভাই-বোনেরা এই সময় আপনারা একটু সাবধানতা অবলম্বন করবেন। কারন ঋতু পরিবর্তনের সময় পশু-পাখি অনেক বেশি অসুস্থ হয়। তাই এই সময়ে কি করনীয় বা অসুস্থ হওয়ার পূর্বে কি করনীয় তা জানলে ও মেনে চললে ইনশাআল্লাহ আপনার পশু-পাখি সুস্থ ও ভালো থাকবে। ধন্যবাদ

🐣 সোনালী মুরগির বাচ্চার ব্রুডিং পদ্ধতিঃ🐓 সদ্য ফোটা মুরগির বাচ্চার শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকে তাই পরিবেশের তাপমাত্রার সাথ...
11/11/2022

🐣 সোনালী মুরগির বাচ্চার ব্রুডিং পদ্ধতিঃ

🐓 সদ্য ফোটা মুরগির বাচ্চার শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকে তাই পরিবেশের তাপমাত্রার সাথে মুরগির শরীরের তাপমাত্রাকে সমন্বয় করতে হলে মুরগির শরীরের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রার সমান থাকতে হয়। এ কারণে মুরগির বাচ্চাকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ঋতুভেদে ২-৪ সপ্তাহ কৃত্রিমভাবে তাপ দিতে হয়। কৃত্রিম উপায়ে এই তাপ দেয়াকে বলা হয় ব্রুডিং। ব্রুডিং এর উদ্দেশ্য হলো মুরগির বাচ্চার জন্য আরামদায়ক ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করা।

🐣ব্রুডিং পিরিয়ডের অনিবার্য বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো-
১. কাক্সিক্ষত তাপমাত্রা।
২. বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা।
৩. বায়ু চলাচল বা ভেন্টিলেশন, এবং
৪. পরিমিত আলোর উপস্থিতি।

🐣 ব্রুডিং এর সময় কাঙ্ক্ষিত পরিবেশগত অবস্থা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হলে দৈহিক বৃদ্ধি, খাদ্য রুপান্তর হার কমে যাবে এবং রোগবালাই ও মৃত্যুহার বেড়ে যাবে। ফলে খামারের লাভ কমে যাবে। খামারে পালিত সব জাতের মুরগির জাতের মুরগির ব্রুডিং ব্যবস্থাপনা প্রায় একই রকম।

🐣 কাঙ্ক্ষিত তাপমাত্রাঃ

ব্রুডিং পিরিয়ডে বিশেষ করে মুরগির বাচ্চার জীবনের প্রথম দুই সপ্তাহ সঠিক তাপমাত্রা মেইনটেন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিক অবস্থায় মুরগির বাচ্চার থার্মোরেগুলেটরী সিস্টেম বা মেটাবলিক প্রসেস পরিপূর্ণভাবে কার্যকর থাকেনা। সদ্য ফোটা মুরগির বাচ্চার শরীরের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রার চেয়ে বেশি থাকে। এ কারণে এ সময়ে মুরগির বাচ্চাকে তার দৈহিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিবেশের তাপমাত্রার ওপর নির্ভর করতে হয়। তাই স্বাভাবিক দৈহিক তাপমাত্রা ঠিক রাখার জন্য বাহির থেকে তাপ প্রদানের দরকার হয়।

🐣 প্রথম সপ্তাহে ব্রুডার হাউজের তাপমাত্রা ৯৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট থাকা দরকার এবং প্রতি সপ্তাহে তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি করে কমাতে হবে ৭৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটে না আসা পর্যন্ত। তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য মুরগির বাচ্চার উচ্চতায় থার্মোমিটার স্থাপন করতে হবে। বাচ্চাকে সমভাবে তাপ প্রদান এবং বাচ্চার চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্রুডার গার্ড ব্যবহার করতে হবে। বয়স ৩দিন পর থেকে ধীরে ধীরে ব্রুডার গার্ড সরিয়ে স্পেস বাড়াতে হবে এবং বয়স সাধারণত দুই সপ্তাহ হলে ব্রুডার গার্ড সরিয়ে ফেলতে হবে। বাচ্চা শেডে প্রবেশের ৪৮ ঘণ্টা আগেই শেড প্রস্তুত করতে হবে এবং তাপমাত্রা উঠানোর জন্য কমপক্ষে ৬ ঘণ্টা আগে ব্রুডার চালু করতে হবে।

🐣 শেডে বাচ্চা প্রবেশের ২-৩ ঘণ্টা পর নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করলে ব্রুডিং হাউজের তাপমাত্রা পরিমাপ করা যায়। যদি মুরগির বাচ্চা তাপের উৎসের কাছাকাছি জড়ো হয় তাহলে বুঝতে হবে আরো তাপ দরকার সেক্ষেত্রে ব্রুডারে অতিরিক্ত বালব্ লাগিয়ে অথবা ব্রুডার গার্ডার একটু ছোট করে দিয়ে তাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আবার তাপমাত্রা খুব বেশি হলে বাচ্চা তাপের উৎস থেকে দূরে দূরে থাকবে। সেক্ষেত্রে বালব কমিয়ে বা ব্রুডার গার্ডারের আয়তন বাড়িয়ে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আর যদি বাচ্চা ব্রুডার গার্ডের মধ্যে সমভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থেকে স্বতঃস্ফুর্ত চলাচল করে তাহলে বুঝতে হবে তাপমাত্রা সঠিক আছে। অর্থাৎ বাচ্চার আচরণই বলে দিবে তাপমাত্রা বেশি না কম হয়েছে। একজন অভিজ্ঞ খামারি এটা দেখে সহজেই মুরগির বাচ্চার কাক্সিক্ষত তাপমাত্রা সমন্বয় করতে পারবেন।

মনে রাখতে হবে, ব্রুডিং পিরিয়ডে যদি সঠিক পরিমাণ তাপ প্রদান করা না হয় তাহলে মুরগির ভবিষ্যৎ উৎপাদন দক্ষতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। ব্রুডিং এর সময় যদি তাপমাত্রা অতিরিক্ত কম বা বেশি হলে মুরগির বাচ্চার বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, খাদ্য রূপান্তর হার কমে যায় এবং রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। একদিন বয়সের মুরগির বাচ্চার দৈহিক তাপমাত্রা ১০৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট। যখন বেশি তাপমাত্রা বেশি সময় ধরে পালিত হয় এর ফলে মৃত্যুহার বেড়ে যায় এবং ভবিষ্যৎ পারফরমেন্স ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবার যখন কম তাপমাত্রায় থাকলে মুরগির বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ও পরিপাক সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ঠান্ডাজনিত ধকলের কারণে মুরগির বাচ্চার বৃদ্ধি কমে যায় রোগবালাইয়ের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ব্রুডিং পিরিয়ডে তাপমাত্রা কম হলে মুরগির বাচ্চার এসাইটিজ নামক মেটাবলিক রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এর ফলে পারফরমেন্স কমে যায় এবং মৃত্যুহার বেড়ে যায়। কম তাপমাত্রায় ব্রুডিং করলে বাজারজাতকরণের সময় সঠিক ওজনে আসেনা। ব্রুডিং তাপমাত্রা কম হলে শুধুমাত্র দৈহিক বৃদ্ধিই কমে যায় না। দৈহিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে দেহ গরম রাখতে বেশি খাদ্য গ্রহণ করে এর ফলে খাদ্য খরচ বেড়ে যায়। সুতরাং ব্রুডিং পিরিয়ডে একজন খামারির লক্ষ্য হবে একটি আরামদায়ক ও স্বাচ্ছন্দ্যবোধের পরিবেশ তৈরি করা যা মুরগির বাচ্চার আচরণ দ্বারা নির্দেশিত হবে

★কবুতর বা মুরগির বাচ্চার চোখে পানি জমা এবং চোখ ফুলে গেলে করনীয়-👉 বর্তমানে কবুতর বা মুরগির যে রোগটি নিয়ে প্রায়ই  পোস্ট দি...
11/11/2022

★কবুতর বা মুরগির বাচ্চার চোখে পানি জমা এবং চোখ ফুলে গেলে করনীয়-

👉 বর্তমানে কবুতর বা মুরগির যে রোগটি নিয়ে প্রায়ই পোস্ট দিতে দেখা যাচ্ছে, তা হলো কবুতর বা মুরগির চোখে পানি জমা। এই রোগটি হলে চিন্তার কিছু নেই,আবার এটি দেখতে পাওয়া মাত্রই রোগটিকে কোনভাবেই অবহেলা করাও যাবেনা। না হয় আপনি বড় রকমের ক্ষতিরও সম্মুখীন হবেন।

👉 করনীয়:
এই রোগটি দেখা মাত্র রোগাক্রান্ত কবুতর বা মুরগি টি আলাদা করে ফেলুন। চিকিৎসা শুরু না করলে একটি থেকে আপনার পুরো খামার ছড়িয়ে পড়বে এবং ধীরে ধীরে চোখের পানি বাড়তে বাড়তে চোখ বন্ধ হয়ে যাবে। কবুতরটিও ২/৪ দিনের মাথায় খাওয়া বন্ধ করে দেবে তারপর মারা যাবে।

👉 চিকিৎসা:
সাধারণ পরিষ্কার পানি অথবা ফিটকারি মিশানো হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে কবুতরের উভয় চোখ পরিস্কার করে দিয়ে হালকা ভাবে টিস্যু দিয়ে মুছে দিতে হবে। এরপর Gatison (Eye Drop) বা মানুষের চোখের ভালো কোন ড্রপ ব‍্যবহার করতে পারেন।

👉 ব‍্যবহার পদ্ধতি :
দিনে উভয় চোখে ১ ফোটা করে ৩ বেলা করে দিতে হবে পরপর ৪/৫ দিন।। এক বার ও মিস করবেন না। ৩ বেলাই দিতে হবে। ইনশাআল্লাহ ভাল হয়ে যাবে!!
(ঔষুধ Human Pharmacy তে পাবেন)

👉 প্রতিরোধ :
এই রোগটি সাধারণত ধুলা বালু, বিশেষ করে কবুতর বা মুরগির বাসস্থান অপরিষ্কার থাকার ফলে হয়ে থাকে। তাই এ বিষয়ে খুব সতর্ক থাকবেন। সব সময় তাদের বাসস্থান পরিষ্কার পরিছন্ন ও পোকা মাকড় (তেলাপোকা,টিকটিকি,ইদুর) ইত্যাদি থেকে মুক্ত রাখবেন।

💢 আজ আপনাদের কাছে "ফাউমি" মুরগি সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরবো। 🐓 ফাউমি জাতের মোরগ-মুরগীর উৎপত্তিস্থল মিশর।👉 বৈশিষ্ট্য : ১...
12/10/2022

💢 আজ আপনাদের কাছে "ফাউমি" মুরগি সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরবো।

🐓 ফাউমি জাতের মোরগ-মুরগীর উৎপত্তিস্থল মিশর।

👉 বৈশিষ্ট্য :
১. পালকের রং কালো ও সাদা ফোটা ফোটা, ঘাড়ের পালক সাদা।
২. কানের লতি এবং গায়ের চামড়া সাদা।
৩. ডিমের খোসা সাদা।
৪. ডিমের খোসা সাদা।
৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি।

👉 উপযোগীতাঃ ডিম উৎপাদনকারী জাত হিসাবে পরিচিত এ জাত আমাদের দেশীয় আবহাওয়ায় পালনের উপযোগী। এদের বার্ষিক গড় ডিম উৎপাদন ১৫০- ২০০ টি।

💢 এখন চলুন জেনে নেয়া যাক ফাউমি জাতের মোরগ-মুরগীর পালন সম্পর্কে

👉 ঘর তৈরি : মুরগির জন্য খোলামেলা ঘর হতে হবে। ১.৫ মিটার (৫ ফুট) লম্বা X ১.২ মিটার (৪ ফুট) চওড়া এবং ১ মিটার (৩.৫ ফুট) উঁচু ঘর তৈরি করতে হবে। ঘরের বেড়া বাঁশের তরজা বা কাঠের তক্তা দিয়ে তৈরি করতে হবে। এছাড়া মাটির দেয়ালও তৈরি করা যাবে। বেড়া বা দেওয়ালে আলো বাতাস চলাচলের জন্য ছিদ্র থাকতে হবে। ঘরের চাল খড়, টিন বা বাঁশের তরজার সাথে পলিথিন ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে। প্রতি ১০-১৫টি মুরগির জন্য এইরকম একটি করে ঘর তৈরী করতে হবে ।

👉 খাবার : বাড়ির প্রতিদিনের বাড়তি বা বাসী খাদ্য যেমন ফেলে দেওয়া এঁটোভাত, তরকারি, ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গম, ধান, পোকামাকড়, শাক সবজির ফেলে দেওয়া অংশ, ঘাস, লাতা পাতা, কাঁকর, পাথর কুচি ইত্যাদি মুরগি কুড়িয়ে খায়।

👉 পরিচর্যা করা : ছেড়ে পালন পদ্ধতিতে মুরগি পরিচর্যার জন্য সময় বা লোকজনের তেমন দরকার পড়ে না। তারপরও কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়। সকালে মুরগির ঘর খুলে কিছু খাবার দিতে হবে। সন্ধ্যায় মুরগি ঘরে ওঠার আগে আবার কিছু খাবার দিতে হবে। ঘরে উঠলে দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।

মুরগির পায়খানা ঘরের মেঝেতে যেন লেপ্টে না যায় সেজন্য ঘরের মেঝেতে ধানের তুষ, করাতের গুঁড়া ২.৫ সে.মি. (১ ইঞ্চি) পুরু করে বিছাতে হবে। পায়খানা জমতে জমতে শক্ত জমাট বেঁধে গেলে বারবার তা উলট-পালট করে দিতে হবে এবং কিছুদিন পর পর পরিষ্কার করতে হবে। এ পদ্ধতিতে দেশি মোরগ পালন করা গেলে প্রায় তেমন কোন খরচ ছাড়াই ভাল একটা মুনাফা পাওয়া যাবে।

👉 প্রতিবন্ধকতা ও সমাধান : মুরগি পালনে প্রধান প্রতিবন্ধকতা রাণীক্ষেত রোগ, এ রোগের প্রচলিত নাম চুনা মল ত্যাগ। পাখি হা করে ঠোঁট তুলে শ্বাস নেয়। ঝিমুনী ও ধীরে ধীরে পক্ষাঘাত হয়। বড় মুরগির নাকে শব্দ হয়। ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত এই রোগটি মুরগির শ্বসনতন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্রের উপর বিশেষ আক্রমণ করে।

💢 রাণীক্ষেত রোগের লক্ষণ সমূহ;-

👉 মুরগী খাওয়া বন্ধ করে দেয়।
👉 মাথা নিচু ও চোখ বন্ধ করে ঝিমাতে থাকে।
👉 সাদা চুনের মত পাতলা মল ত্যাগ করে।
👉 নাক দিয়ে সর্দি ও মুখ দিয়ে লালা ঝরে।
👉 শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং হা করে নিঃশ্বাস নেয়।
👉 ঘাড় বেঁকে যায়, কখনও কখনও একই স্থানে দাঁড়িয়ে চক্রাকারে ঘুরতে থাকে।
👉 মুরগী দূর্বল হয়ে ঠোঁট ও বুক মাটিতে লাগিয়ে বসে পড়ে।

💢 রাণীক্ষেত রোগের প্রতিরোধ ও চিকিতসা :

প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ এ রোগের হাত থেকে পরিত্রাণের একমাত্র উপায়।
রোগাক্রান্ত মোরগ-মুরগীর ক্ষেত্রে দ্বিতীয় পর্যায়ের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য উচচক্ষমতা সম্পন্ন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
আক্রান্ত মুরগীকে অবশ্যই অন্যান্য মুরগীর সংস্পর্ষ থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। মরে যাওয়া মুরগী ২-৩ হাত মাটির নীচে পুঁতে ফেলতে হবে।

01/10/2022

ইনশাআল্লাহ খুব শিগ্রই আসছি নতুন খামারের আপডেট নিয়ে। সাথেই থাকুন ❤❤

🚗 Driving News update (Qatar):যে সমস্ত বাসিন্দাদের ইতিমধ্যেই GCC দেশগুলির একটি বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে তারা ড্রাইভি...
13/09/2022

🚗 Driving News update (Qatar):
যে সমস্ত বাসিন্দাদের ইতিমধ্যেই GCC দেশগুলির একটি বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে তারা ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তির পরিবর্তে কাতারে সরাসরি ড্রাইভিং পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করে পরীক্ষা দিতে পারবেন

✡ কবুতরকে কি ক‍্যালসিয়াম খাওয়াচ্ছেন নাকি  Slow poisoning salmonella জীবাণু ?👉 কবুতরের জন্য ডিমের খোসা, ঝিনুকের গুড়া বা ...
17/08/2022

✡ কবুতরকে কি ক‍্যালসিয়াম খাওয়াচ্ছেন নাকি Slow poisoning salmonella জীবাণু ?

👉 কবুতরের জন্য ডিমের খোসা, ঝিনুকের গুড়া বা হাড়ভাঙ্গা গুড়া।

✡ একটি প্রচলিত প্রথা/ধারণা আছে ডিমের খোসা, ঝিনুকের গুড়া বা হাড়ভাঙ্গা গুড়ায় Calcium থাকে। যেটা কবুতরকে খাওয়ালে কবুতরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ হয়/ ডিম সুন্দর ও উর্বর হয়।

✡ তিনটি পদ্ধতিতে ডিমের খোসা বা ঝিনুকের গুড়া হাড়ের গুড়া কে প্রসেসিং করা হয় কবুতরকে খাওয়ানোর উপযোগী করার জন্য।

১. প্রথমতঃ কড়া রোদে শুকিয়ে।

👉 ডিম যখন ভাঙ্গা হয় তখন ডিমের সাদা অংশ অর্থাৎ ক্যালসিয়াম অংশ ডিমের খোসায় লেগে থাকে। ডিম ভাঙার সাথে সাথে ডিমের খোসায় ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে।
ডিমের খোসা যতই কড়া রোদে রাখেননা কেন একটি ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াও মারা যাবে না।

২. দ্বিতীয়তঃ গরম পানির মাধ্যমে চুলার আগুনে ফুঁটিয়ে।

👉 ধরে নিলাম চুলার আগুনে জাল দিয়ে সেদ্ধ করে নিয়েছেন অর্থাৎ চুলার আগুনে ফুটন্ত পানিতে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া মারা গেল।
যেহেতু ডিমের খোসায় খুবই সামান্য সুপ্ত অবস্থায় ক্যালসিয়াম থাকে।
যখন জাল দেওয়া ডিমের খোসা রোদে শুকোতে দিবেন ডিমের খোসায় লেগে থাকা পানি শুকিয়ে যাওয়া মাত্র সাথে সাথে পুনরায় ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটবে। কারণ ডিমের খোসায় সুপ্ত অবস্থায় ও খোলা অবস্থায় ক্যালসিয়াম থাকে।

৩. তৃতীয়তঃ পটাশ পানি দিয়ে সিদ্ধ করে।

👉 পটাশ কি খাওয়ার যোগ্য
না পটাশ কখনোই খাওয়ার যোগ্য না। এটা শরীরের বাহিরে চর্ম রোগের জন্য জীবাণুনাশক হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
পটাশ এক ধরনের স্লোপয়জনিং
কবুতর যখন পটাশ পানি দিয়ে সেদ্ধ করা ডিমের খোসা ঝিনুকের খোসা বা হাড়ের গুড়া খাবে তখন শরীরের মধ্যে টক্সিন বা বিষ ছড়িয়ে পড়বে এবং ধীরে ধীরে কবুতরের শরীরে তা জমা হতে থাকবে।

✡ কবুতরের ব্রেন এ বা স্নায়ুতন্ত্রে একটা অংশ আছে যে অংশের মাধ্যমে কবুতরের ডানা, পা, ঠোট, গলা এবং পুরো শরীর মুভমেন্ট করে। ব্রেনের সেই অংশের নাম
নিউরো মোটরসাইট।
একটা সময় যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে
Neuron এ Toxin ছড়িয়ে পড়বে
তখন ব্রেনের Motor Site ড্যামেজ হয়ে যাবে।
ফলশ্রুতিতে কবুতর যেকোনো সময় Neck paralysis অর্থাৎ গলা বেঁকে যাওয়া বা টাল রোগ হবে।
শুধু তাই না একটি বা দুইটি ডানা প্যারালাইসিস হয়ে যেতে পারে
কবুতরের একটি বা উভয় পা প্যারালাইসিস হয়ে যেতে পারে।

❌ নিয়মিত কবুতরকে ডিমের খোসা খাওয়ালে
অনেক সময় নিজের ডিম ভেঙ্গে ডিমের খোসা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে উঠতে পারে। ❌

ডিমের খোসা, ঝিনুকের গুড়া, হাড়ভাঙ্গা গুড়া'য় যে পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে তা না খাওয়ালে কবুতর ক্যালসিয়ামের অভাবে ভুকবে না বা এর জন্য কোন রোগ বালাই হবে না।

বরং এগুলো নিয়মিত খাওয়ালে কবুতর Neck paralysis
সহ Salmonella রোগেও আক্রান্ত হতে পারে।

👉যেমনঃ চুনা পায়খানা, সবুজ পায়খানা,
সাথে বমি ও করতে পারে।
এমনকি কবুতর আপনাকে কোন প্রকার পূর্বাভাস বা লক্ষণ
Syndrome না দিয়েই হুট করে মারা যেতে পারে।

👉 যত ভালো মানের গ্রিট প্রস্তুতকারক হোক না কেন যদি ডিমের খোসা, ঝিনুকের গুড়া, বোন পাউডার বা হাড়ভাঙ্গা থাকে তাহলে উল্লেখিত প্রসেসিং সিস্টেম একই রকম হবে।

কবুতরের ভালো মানের খাবারের দোকানে ডিমের খোসা ঝিনুকের গুড়া ও হাড় ভাঙ্গা গুড়া বাদে কবুতরের গ্রিট তৈরীর জন্য নানারকম উপকরণ পাওয়া যায়। ওগুলো সংগ্রহ করে নিজেই তৈরি করে খাওয়াতে পারেন।

আমার মতে,
কবুতরের দুইটি হার্ড আছে একটি ফ্লাইংজোন
অন্যটি গ্রিট।

কবুতর আমাদের প্রাণের জিনিস ভালোবাসার জিনিস
কবুতরকে ক্যালসিয়ামের নামে কোন প্রকার স্লো পয়জনিং Slow poisoning ও স্যালমোনেলা Salmonella রোগের জীবাণু পরিবেশন করবেন না। ❌

✡ 🥭"আম্রপালি বা রুপালি আম" আমের একটি জাত। ১৯৭১ সালে এই হাইব্রিড জাতটি উদ্ভাবন করা হয়। ''দশেরী' এবং 'নিলম' জাতের দুটি আম...
21/06/2022

✡ 🥭"আম্রপালি বা রুপালি আম" আমের একটি জাত। ১৯৭১ সালে এই হাইব্রিড জাতটি উদ্ভাবন করা হয়। ''দশেরী' এবং 'নিলম' জাতের দুটি আমের সংকরায়নের মাধ্যমে নতুন এ জাতটি উদ্ভাবন করেন। যার নাম দেয়া হয় আম্রপালি বা রুপালী আম। 🥭🥭

✡ বৈশিষ্ট্যঃ

👉 🥭এই জাতের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উন্নত জাতের আম এক গাছে এক বছর ফলে, পরের বছর ফলে না। কিন্তু আম্রপালি প্রতিবছর ফলে। এর মিষ্টতার পরিমাণ ল্যাংড়া বা হিমসাগরের চেয়ে বেশি। আম গাছটি গঠন ছোট, গাছে ছোট আকারের আমের গুচ্ছ ধরতে দেখা যায়। আমের রং কমলা-লাল এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক জাতের আমের তুলনায় এতে প্রায় ২.৫-৩.০ গুণ বেশি বিটা ক্যারোটিন থাকে। তবে এই গাছের জীবনকাল সংক্ষিপ্ত। গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ১৬ টন।

✡ মূল‍্য : ২৭০০ ৳ ( প্রতি মণ) 🥭
👉 প্রতি কেজি: ৬৭.৫ ৳ (সর্বনিম্ম ২০ কেজি) 🥭
👉 কুরিয়ার খরচ: ১৫ ৳ প্রতি কেজি (ঢাকার মধ‍্যে)
👉 কুরিয়ার খরচ: ১৬ ৳ প্রতি কেজি (ঢাকার বাহিরে)
👉 ক‍্যেরেট: ১৬০ ৳ প্রতিটি ২০ কেজির জন‍্য।

✡ অর্ডার করতে ইনবক্স বা কমেন্ট করুন
অথবা, নিম্মোক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করুন।

☎ 01712 999 411
☎ 01911 066 937

ধন্যবাদ 🌹

কাতারে আসা বা দেশ যাওয়ার প্রত্যেক যাত্রীর জন্য নতুন নির্দেশনা ঘোষণা করেছে হামাদ এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষকাতার সিভিল এভিয়েশন...
11/06/2022

কাতারে আসা বা দেশ যাওয়ার প্রত্যেক যাত্রীর জন্য নতুন নির্দেশনা ঘোষণা করেছে হামাদ এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ

কাতার সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ কাতারে সকল এয়ারলাইনের জন্য একটি বিশেষ সার্কুলার জারি করেছে
এতে বলা হয়েছে, কাতারে ঢোকা বা কাতার থেকে অন্য
দেশে যাওয়ার সময় নগদ ও মূল্যবান জিনিসপত্র সংক্রান্ত
নতুন বিধানের ব্যাপারে প্রত্যেক এয়ারলাইনের পক্ষ থেকে
সব যাত্রীদেরকে একটি নিয়ম জানিয়ে দিতে হবে।
যা কাতার কাস্টমসের নির্দেশনা অনুযায়ী করা হচ্ছে।

কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানায়, কাতারে আসার সময় বা কাতার
থেকে অন্য দেশে যাওয়ার সময় কারো সাথে ৫০ হাজার
কাতারি রিয়াল বা এর সমান বৈদেশিক মুদ্রা অথবা এর
চেয়েও বেশি পরিমাণে কোন মুদ্রা, দামি কোন উপকরণ,
মূল্যবান ধাতু ও পাথর থাকলে, তবে তাকে অবশ্যই হামাদ এয়ারপোর্টে একটি ডিক্লারেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে বা এ সম্পর্কে ঘোষণাপত্র জানাতে হবে।

এই ডিক্লারেশন ফর্মটি ডিপারচার হলে পাওয়া যাবে। এবং এটি পূরণ করে কাস্টমসে জমা দিতে হবে।
কেউ যদি ঘোষণাপত্রটি পূরণ না করে অথবা মিথ্যা তথ্য
দেয় তাহলে তার বিরুদ্ধে কাতারের আইন অনুসারে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আসসালামু আলাইকুম। 🥭🥭🥭খিসরাপাত বা হিমসাগর 🥭🥭🥭যে যেই নামেই ডাকেন না কেনো? স্বাদ কিন্তু একই। যেমন রসালো তেমন মিষ্টি। রাজশাহ...
08/06/2022

আসসালামু আলাইকুম।

🥭🥭🥭খিসরাপাত বা হিমসাগর 🥭🥭🥭

যে যেই নামেই ডাকেন না কেনো? স্বাদ কিন্তু একই। যেমন রসালো তেমন মিষ্টি। রাজশাহীর হিমসাগর বা খিসরাপাত প্রায় শেষ পর্যায়ে। যারা এখনো হিমসাগর আমের স্বাদ গ্রহন করেন নি। দ্রুত অর্ডার করুন।

প্রতি মণ : ২৯০০ টাকা।
ক‍্যেরেট: প্রতিটি ১৬০ ৳ (২০ কেজি আমের জন‍্য)
সুন্দরবন কুরিয়ার: প্রতি কেজি ১৫ ৳ (ঢাকার মধ‍্যে)
প্রতি কেজি ১৬ ৳ (ঢাকার বাহিরে)

ফরমালিন মুক্ত আমের ১০০% বিশ্বস্ত নাম স্বপ্নের খামার এগ্রো র্ফাম।

❌ সাবধান অনেকেই রাজশাহী আম বলে অন‍্য জেলার আম বিক্রি করে থাকেন। ❌

অর্ডার করার জন‍্য ইনবক্স বা কমেন্ট করুন।

Address

Dalal Bazar, Nandanpur
Lakshmipur
3700

Telephone

+8801921399339

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বপ্নের খামার এগ্রো র্ফাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্বপ্নের খামার এগ্রো র্ফাম:

Share