Zool Earth

Zool Earth This is a Zoology or Biological based page. Zoology is natural subject of science. Learn new research of Zoology and Science every day.

15/05/2025
Lovey Cat_Lover Cat
30/10/2023

Lovey Cat_Lover Cat

Never hurt a soul that only Allah hears It's groaning. 🥺
16/06/2023

Never hurt a soul that only Allah hears It's groaning. 🥺

একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটাররক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকেএক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে।যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্...
06/08/2022

একটি জোঁক ২ থেকে ১৫ মিলিলিটার
রক্ত শুষতে পারে। সেই সঙ্গে মুখ থেকে
এক ধরনের লালা মিশিয়ে দেয় রক্তে।
যাতে হিরুডিন, ক্যালিক্রেইন, ক্যালিনের
মতো কিছু উৎসেচক থাকে। যা রক্তের দূষণ দূর
করতে সাহায্য করে।
জোঁক শরীরের পচনশীল অংশের দূষিত রক্ত দ্রুত শুষে নিয়ে নতুন রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে৷ এমনকি, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। জোঁকের শরীর থেকে ডেস্টাবিলেস নামে এক ধরণের প্রোটিন প্রবেশ করে মানুষের দেহে। যা বহু জেদি জীবাণুকে মেরে ফেলে।
জয়েন্ট পেইনেও দারুণ কাজ করে জোঁক থেরাপি। ব্যথার জায়গায় কিছুক্ষণ জোঁক রাখলে রক্ত সরবরাহের উন্নতি হয়!
★আশা করি নতুন কিছু জানতে পেরেছেন★
#জোঁক

Wow amazing!!!!
11/01/2022

Wow amazing!!!!




 #বিশ্বস্ত প্রাণি--Faithful creatures
07/08/2021

#বিশ্বস্ত প্রাণি--Faithful creatures

 #জিউস পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কুকুর"!কুকুরকে একটি প্রভু-ভক্ত পোষা প্রাণী হিসেবে বিবেচিত করা হয়। প্রভুর জন্য কুকুর তাঁর জীবন উ...
27/07/2021

#জিউস পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কুকুর"!

কুকুরকে একটি প্রভু-ভক্ত পোষা প্রাণী হিসেবে বিবেচিত করা হয়। প্রভুর জন্য কুকুর তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছে এমন নজিরও রয়েছে। তবে আজ আমাদের আলোচ্য বিষয় কোন প্রভু-ভক্ত কুকুর নয় বরং পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও লম্বা কুকুর কোনটি তা নিয়ে।

"জিউস" নামের এই কুকুরটি পৃথিবীর সবচেয়ে বিশাল কুকুর হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। এটি লম্বায় প্রায় ১১১.৮ সেন্টিমিটার লম্বা এবং উচ্চতায় প্রায় একটি গাধার সমান। এর পেছনের পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়ালে এটির উচ্চতা ৭ ফিটেরও বেশি।

এটির ওজন ৫ফিট ১১ ইঞ্চির একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের গড় ওজনের সমান।

২০১৪ সালে "জিউস" মারা যায় কিন্তু এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা কুকুরের রেকর্ড জিউসেরই দখলে।

■চোষক মুখী- সাকার ফিশ(বৈজ্ঞানিক নাম: Hypostomus plecostomus) (ইংরেজি: suckermouth catfish বা common pleco সাকার ফিস অথবা...
23/04/2021

■চোষক মুখী- সাকার ফিশ

(বৈজ্ঞানিক নাম: Hypostomus plecostomus) (ইংরেজি: suckermouth catfish বা common pleco সাকার ফিস অথবা সাকার মাউথ ক্যাটফিস) হচ্ছে Loricariidae পরিবারের Hypostomus গণের একটি স্বাদুপানির মাছ।

●বর্ণনাঃ
এই মাছ এই পর্যন্ত দুই ধরনের পাওয়া গেছে একটির রং সাদা ও ছোপ ছোপ দাগ অপরটি কালো এবং তার উপর সাদা ডোরাকাটা দাগ। বর্তমানে বাংলাদেশের নদ-নদীতে দ্বিতীয়টি ব্যাপকভাবে পাওয়া যাচ্ছে। এটি সাধারণ একুরিয়ামের জন্য আদর্শ মাছ একুরিয়াম এর ময়লা খেয়ে বেঁচে থাকে এবং স্বাদু পানির দানব হচ্ছে এই মাছ এই মাছ ময়লা সহ অন্যান্য মাছের খাদ্য খেয়ে থাকে এবং দ্রুত বংশবিস্তার করে থাকে। তাই যে জায়গায় এই মাছ বেশি পরিমাণে থাকে অই জায়গায় অন্যান্য মাছ কম থাকে । তবে এই মাছ খেতে বেশ সুস্বাদু। এটা আমাদের দেশীয় মাছ নয় ফলে অনেকেই এই মাছের সাথে পরিচিত নয়।

●বিস্তৃতিঃ
এই মাছ কোস্টারিকা, পানামা এবং দক্ষিণ আমেরিকায় ব্যাপকভাবে বিস্তৃত তবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে এটি প্রবেশ করেছে। এবং চীন,মায়ানমার এরপর বাংলাদেশেও এটি প্রবেশ করেছে।

Scientific Classification :
Kingdom : Animalia
Phylum : Chordata
Class : Actinopterygii
Order : Siluriformes
Family : Loricariidae
Subfamily: Hypostominae
Tribe : Hypostomini
Genus : Hypostomus
Species : H. plecostomus

● সামুদ্রিক বিড়াল বা সামুদ্রিক মাছস্টিংরে বা শাপলা পাতা মাছ ( Stingray Fish) সত্যি বলতে কি, ওদেরকে দেখলে মাছ বলেই মনে হয়...
25/03/2021

● সামুদ্রিক বিড়াল বা সামুদ্রিক মাছ
স্টিংরে বা শাপলা পাতা মাছ ( Stingray Fish)

সত্যি বলতে কি, ওদেরকে দেখলে মাছ বলেই মনে হয় না, ওদের শরীর এমনই চ্যাপ্টা! এই স্টিংরে মাছ তো বটেই, হাঙ্গরদের জ্ঞাতি ভাইও। আর হাঙ্গরদের অন্যান্য জ্ঞাতি ভাইদের মতোই, ওদের শরীরেও কোনো হাড় নেই। হাড়ের বদলে ওদের শরীরে থাকে কার্টিলেজ। কার্টিলেজ চেন? আমাদের নাকের আগায় যে নরম হাড়ের মতো অংশটি আছে না, সেটি-ই কার্টিলেজ।

এই স্টিংরেদের দেখতে মাছের মতো মনে হয় না কেন, বলো তো? ওদের ইয়া বড়ো পাখার জন্য। ওই বড়ো পাখা দুটির জন্য ওদেরকে বরং চ্যাপ্টা গোল একটা চাকতির মতো মনে হয়। এখন কথা হলো, এই গোল শরীর নিয়ে ওরা সাঁতার কাটে কি করে? অনেক স্টিংরে ঠিক সাঁতার কাটে না, ভেসে বেড়ায়। সাঁতার কাটার জন্য স্টিংরে ওদের পুরো শরীর নিয়েই নড়াচড়া করে। শরীর দুলিয়ে দুলিয়ে ওরা পানির নিচে ভেসে বেড়ায়। বাকিদের সাঁতার কাটার প্রণালী তো আরও মজার। ওরা সাঁতার কাটে না বলে বলা উচিত, ওরা পানির নিচে উড়ে বেড়ায়। পাখিরা যেমন বাতাসে ডানা ঝাপটে ওড়ে, এসব স্টিংরেও পানির নিচে ডানা ঝাপটে সাঁতার কাটে!

এই গোল চ্যাপ্টা শরীরের স্টিংরে মাছদের পেছনে একটা লম্বা লেজও থাকে। সেই লেজটাও ঠিক মাছের লেজের মতো নয়। এই লেজের কিন্তু একটা বিশেষত্বও আছে। এই লেজগুলো স্টিংরেদের আত্মরক্ষার হাতিয়ার। হয় এই লেজগুলো ভীষণ সরু আর ধাঁরালো, নয়তো বিষাক্ত। ধাঁরালো-ই হোক আর বিষাক্ত-ই হোক, আত্মরক্ষার হাতিয়ার হিসেবে দুই ধরনের লেজই ভীষণ কার্যকর। আর তাই, যে ধরনের লেজওয়ালা স্টিংরে-ই হোক, ওদের বেশি ঘাঁটানোর দরকার নেই। নইলে বিরক্ত হয়ে বা ভয় পেয়ে তোমার শরীরে লেজ গেঁথে দিলেই হয়েছে, আর দেখতে হবে না!

স্টিংরেরা সাধারণত গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলগুলোর সাগরের অগভীর অংশে বাস করে। আর দিনের বেশিরভাগ সময়েই ওরা সাগরের তলদেশে শুয়ে থাকে। শুয়ে থাকে মূলত দুটি কারণে- হাঙ্গরের মতো শিকারী মাছদের হাত থেকে বাঁচার জন্যে, আর শিকার ধরার জন্যে। আর মজার বিষয় কি জানো? সাধারণত ওদের গায়ের রংও হয় ওদের বাসভূমির কাঁদা বা বালুর রংয়ের মতোই।

স্টিংরেদের শরীরের সবচেয়ে মজার ব্যাপারটা কি জানো? ওদের চোখদুটো তো শরীরের উপরের দিকেই; নাক আর মুখ কিন্তু নিচের দিকে। তাই বিজ্ঞানীদের ধারণা, ওরা চোখে দেখে শিকার করে না, বরং শিকার করার জন্য অন্য কৌশল ব্যবহার করে। শিকার করার জন্য ওদের শরীরে এক বিশেষ ধরনের সেন্সর আছে। এই সেন্সরের সাহায্যে ওরা শিকারের শরীর থেকে বের হওয়া হালকা বৈদ্যুতিক তরঙ্গ টের পেয়ে যায়। তার মাধ্যমেই ওরা শিকার ধরে। আর ওদের শিকারের তালিকায় কারা আছে জানো? নানা ধরনের ঝিনুক, চিংড়ি, কাঁকড়া- এমনি সব জলের পোকারা।

ওরা বাঁচে ১৫-২৫ বছর। সাধারণত লম্বায় হয় দুই মিটার বা সাড়ে ৬ ফিট, আর গড়ে এক-একটির ওজন হয় ৭৯০ পাউন্ড বা ৩৫৮ কেজি। পৃথিবীতে প্রায় ৬০ প্রজাতির স্টিংরে আছে।

Address

Dhaka
3583

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zool Earth posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category