গবাদিপশুর চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র

  • Home
  • Bangladesh
  • Chittagong
  • গবাদিপশুর চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র

গবাদিপশুর চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত রেজিস্টার্ড চিকিৎসক দ্বারা পরিচালিত

17/06/2025

বর্ষাকালে গবাদিপশুর বিভিন্ন রোগ হতে পারে, যার মধ্যে কিছু সাধারণ রোগ হল - ক্ষুরা রোগ, বাদলা, তড়কা, গলাফুলা, এবং বাছুরের বিভিন্ন রোগ যেমন - নেভালো ইল বা নাভীর রোগ, সালমোনেস্লোসিস, বাছুরের ডিপথেরিয়া, নিউমোনিয়া ইত্যাদি. এই রোগগুলির চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত.
বর্ষাকালে গবাদিপশুর রোগ প্রতিরোধের জন্য কিছু সাধারণ পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে, যেমন:

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা:
গবাদি পশুর বাসস্থান এবং চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। পশুর মলমূত্র নিয়মিত পরিষ্কার করা এবং পর্যাপ্ত আলো বাতাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।

খাদ্য ও পানীয় জলের ব্যবস্থা:
পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর খাবার এবং পানীয় জলের ব্যবস্থা করতে হবে। দূষিত খাবার বা জল থেকে বিভিন্ন রোগ ছড়াতে পারে।

টিকা ও কৃমিনাশক:
গবাদিপশুকে রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে সঠিক সময়ে টিকা দেওয়া এবং নিয়মিত কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো উচিত।

রোগাক্রান্ত পশুর ব্যবস্থাপনা:
কোনো পশু অসুস্থ হলে তাকে আলাদা করে রাখতে হবে, যাতে রোগের বিস্তার না ঘটে। পশুচিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে হবে।

বর্ষাকালের জন্য বিশেষ সতর্কতা:
বর্ষাকালে পশুর পায়ের ক্ষুর ও চামড়ায় ঘা হতে পারে। তাই এ সময়ে পশুর পায়ের বিশেষ যত্ন নিতে হবে এবং প্রয়োজনে অ্যান্টিসেপটিক স্প্রে ব্যবহার করতে হবে।
এছাড়াও, বর্ষাকালে গবাদিপশুর জন্য উপযোগী গো-খাদ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা উচিত, যা তাদের রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হবে।

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!
17/01/2025

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!

17/01/2025

গরুর ক্ষুধা-মন্দা(এনোরক্সিয়া) বা খাদ্য গ্রহনে অনীহা দেখা দিলে করণীয়ঃ-
==========================================
মাঝে মাঝে দেখা যায়,আপনার খামারের গরুটি ঠিক মত খাচ্ছে না বা খাদ্য গ্রহনে অনীহা দেখাচ্ছে। তখন আপনি কিছু পদক্ষেপ নিবেন যা নীচে পর্যায়ক্রমিক ভাবে দেয়া হলো।
১। গরুকে সবসময় কৃমিনাশক ওষুধপাতি দিয়ে কৃমিমুক্ত রাখবেন।
২!প্রতি সপ্তাহে অন্তত ২ বার গরুর জিভ পরিস্কার করে ১%পটাশের পানি দিয়ে ধুয়ে দিবেন।না পারলে নিদেন পক্ষে ১ বার হলেও এটা করবেন প্রতি সপ্তাহে।
৩। মধু মুখের ভিতরে সপ্তাহে ১ বার মেখে দিবেন।
৪। গরুকে বিট লবণের টুকরা চাঁটতে দিবেন।
৫। মাঝে মধ্যে ১০০ গ্রাম আদা বেঁটে খাইয়ে দিবেন।
৬। গরুকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ খড় দিবেন।কারণ,গরু জাবর কাটা প্রানী। জাবর কাটলে গরুর হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৭। গরুকে অবশ্যই নির্দিষ্ট পরিমাণে আঁশ জাতীয় খাদ্য এবং মোলাসেস/চিঁটাগুর/রাব খাওয়াবেন।
৮। গরুকে সপ্তাহে অন্তত ২/৩ দিন তার জন্য সরবরাহকৃত দানাদার খাদ্যে খাওয়ার সোডা মিশিয়ে খাওয়াবেন। খাওয়ার সোডা ক্ষ্রার হওয়ায় এটা গরুর এসিডোসিস রোধ করে, ফলস্বরূপ গরু ক্ষুধামন্দা দেখা দেয় না। এছাড়াও খাওয়ার সোডা ব্লোটিং ও রোধ করে,গরুর ক্ষুধার চাহিদা বাড়ায়। খাওয়ার সোডা কি পরিমাণ খাদ্যে দেয়া যাবে তা নীচে দেয়া হলো।
ক) দুধালো গাভীর জন্য গরু প্রতি ১৫০-২৫০ গ্রাম (আকৃতি ও ওজন অনুযায়ী) প্রতিদিন বা সপ্তাহে ২/৩ দিন।
খ)ষাঁড় বা বলদের জন্য গরু প্রতি ১০০-১৫০ গ্রাম(আকৃতি ও ওজন অনুযায়ী) প্রতিদিন বা সপ্তাহে ২/৩ দিন।
উপরের পদক্ষেপ গুলি গ্রহন করলে আপনার গরুর ক্ষুধা-মন্দা বা খাদ্য গ্রহনে অনীহা দেখা দিবে না সহজে। আর, ক্ষুধামন্দাকে অবজ্ঞা করবেন না কখনোই। যদি দেখেন আপনার খামারের গরুটির ক্ষুধামন্দা সমস্যাটি দূর হচ্ছে না কোন ভাবেই, তাহলে অভিজ্ঞ ভেটেরিনারি ডাক্তার এনে ভালোমতো চিকিৎসা করাতে হবে গরুর,না হলে হয়তো আপনার খামারের মূল্যবান গরুটির প্রাণনাশের আশংকা দেখা দিতে পারে।কারণ,অনেক সময় জটিল রোগের ফলস্বরূপও ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়!!!

🐄🐄গবাদি পশুর সম্বন্ধে যেকোনো পরামর্শ নিতে যোগাযোগ করুন। 🐄🐄

17/01/2025

শীত কালে গবাদি পশুর যে রোগ গুলো বেশি দেখা যায়।
গবাদি পশুর বিভিন্ন রোগ শীতকালে দেখা দেয় এর মধ্যে রয়েছে আঁটালি, গলা ফোলা, ক্ষুরারোগ, বাদলা, ক্যাসিওলিয়াসি রোগ তড়কা রোগ,বাদলা ও নিউমোনিয়া ইত্যাদি
শীতকালের গবাদিপশুর রোগ নিয়ন্ত্রনে করনীয়ঃ

বেশি শীতে গবাদিপশুর রোগ নিয়ন্ত্রনে করণীয় বিষয়গুলো হল-

১। পশুর যেন বেশি ঠান্ডা লাগে খেয়াল রাখুন। গবাদিপশুর শরীর পরিস্কার ও পরিচ্ছন্ন রাখুন। শরীর শুষ্ক ও শুকনো রাখুন।

২। কুয়াসায় পশু যেন ভিজে না যায় খেয়াল রাখুন। এতে নিউমোনিয়া হবার সম্ভাবনা থাকে।

৩। ক্ষুরা, বাদলা, তড়কা, গলাফুলা ইত্যাদি রোগের টিকা শীত আসার আগে গবাদি পশুকে দেয়া নিশ্চিত করুন।

৪। শীত আসার আগে পশুকে কৃমির ঔষধ দিন। এতে ফ্যাসিওলিওসিস রোগ হবার সম্ভাবনা থাকে না।

৫। পশুকে হালকা গরম পানি মিশানো খাবার দিলে বেশি ভালো

৬। শীতে হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত ও উৎপাদন বজায় রাখতে কিছু ঔষধ খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায় যা হজম করতে সাহায্য করে

৭। শীতে অত্যাবশ্যকীয় মিনারেলের অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধে কিছু ঔষধ
খাওয়াতে পারেন মিনারেল ভিটামিন পরামর্শ অনুযায়ী

17/01/2025

শীতকালে গবাদিপশুর বিভিন্ন রোগ হয়, রোগের প্রতিকার ও পরামর্শের জন্য আমাদের সাথে সংযুক্ত থাকুন।

17/01/2025

গাভীর দুধ বৃদ্ধিতে যেসব বিষয়ে দৃষ্টি রাখা জরুরীঃ

1) গর্ভবতী গাভীর জন্য প্রয়োজন সুষম খাদ্য সরবরাহ। এ সময় প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি প্রয়োজন। যা গাভীর নিজের জন্য ও বাছুরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গাভীর পুষ্টির উপর নির্ভর করে গাভীর দুধ উৎপাদন ক্ষমতা ও বাচ্চার দেহ গঠন। তাই গর্ভবতী গাভীকে বিশেষভাবে সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।

2) বাছুর প্রসবের পর গাভীকে সঠিকভাবে গোসল করাতে/ পরিষ্কার করতে হবে। শীতের দিন হলে হালকা গরম পানি দিয়ে হলেও তা পরিষ্কার করতে হবে। যা দেহের বহিঃপরজীবী দূর করতে এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। আর তাপমাত্রার সাথে দুধ উৎপাদন এর একটা সম্পর্ক রয়েছে।

3) ড্রাই পিরিয়ড বলতে সেই সময়কে বোঝায় যখন গাভীর বাছুর বড় হওয়ার পর থেকে পুনরায় গর্ভবর্তী হওয়ার আগ পর্যন্ত সময়কে। এ সময় সাধারণত 60-70 দিন হলে ভালো হয়। এ সময়ে গাভীর তার দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারবে এবং পরবর্তী বাছুরের জন্য নিজের দেহকে সুষ্ঠুভাবে তৈরি করতে পারবে। আজ এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত ড্রাই পিরিয়ড বৃদ্ধি পেলে দুধ উৎপাদন বাড়ে।

4) দেহের পরিপাক তন্ত্র সঠিকভাবে পরিচালিত হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সুষম পানি প্রয়োজন। পানি দেহের পরিমিত পানি দেহের মেটাবলিজম সঠিক রাখে।

5) গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়াতে কাঁচা ঘাসের কোনো বিকল্প নেই। সুষম খাদ্যের পাশাপাশি কাঁচা ঘাস দুধ উৎপাদন বাড়ায়। ঘাসের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতিতে দুধ উৎপাদন বাড়ায়।

6) বাচ্চা প্রসবের আগে ও পরে কিছু দিন বাসস্থানকে আগে আরাম দায়ক করতে শুকনো খড় ব্যবহার করা উত্তম। কোন রকম ময়লা আবর্জনা সেখানে রাখা উচিত নয়। এতে করে পরবর্তীতে কৃমি বৃদ্ধি পেতে পারে। সপ্তাহে অন্তত ২ বার ব্লিচিং পাউডার দ্বারা গাভীর স্থানের মেঝে পরিষ্কার করতে হবে। এতে করে জীবাণুর প্রাদুর্ভাব অনেকাংশে কমানো যায়।

7) গাভীর বাছুর প্রসবকালে নিতে হবে বাড়তি পরিচর্যা। এ সময় গাভীকে নরম বিছানার (খড় বিছিয়ে) ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণত বকনা গরুর ক্ষেত্রে প্রথম বাছুর প্রসবকালে সমস্যা একটু বেশি হয়। তাই বাছুর হওয়ার সাথে সাথে গাভীকে কিছু কুসুম গরম পানি ও তার সাথে ভিটামিন সি সদৃশ্য কিছু খাওয়াতে হবে। এতে করে গাভীর শরীর ঠিক থাকে।

উপরে উল্লেক্ষিত পরামর্শ সঠিক ভাবে পালন করলে আপনার পালনকৃত গাভীর উৎপাদিত দুধ বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ্!

17/01/2025

প্রান্তিক ও মধ্যবিত্ত খামারিদের গরুর শেট নির্মাণে বা খামার পরিচালনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কিছু পরামর্শ :-🤔

১. শুরুতেই আমরা প্রথমে সবচেয়ে বড় ভুল যেটা করি অনেক টাকা দিয়ে গরুর বাসস্থান বা সেড তৈরি করি, এটা ভুলেও করা যাবে না।
২. আপনি খামার শুরু করবেন তার আগে আপনার মাথায় ঘাস চাষ করার পরিকল্পনা করতে হবে। কারণ দিন দিন দানাদার খাবারের উর্ধ্বমুখী তাই ঘাস না থাকলে গরু বিক্রি করে দানাদার খাবার কিনতে হবে।
৩. হুট করেই তিন লক্ষ টাকা দিয়ে ২০/২২ লিটারের গাভী ক্রয় করার চিন্তাভাবনা করবেন না, এতে লাভের চেয়ে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক বেশি হতে পারে। আর এ কথা মাথায় থেকে ছাড়তে হবে দুধ বিক্রি করে খামার পরিচালনা করবেন।
৪. গবাদিপশু হচ্ছে অবলা প্রাণী, তাই তার আচার-আচরণ বোঝার চেষ্টা করুন, সে কোন পরিবেশে থাকতে ভালোবাসে, কোন খাবার দিলে দুধ ও মাংস উৎপন্ন বেশি হয়, এবং খাবারদাবার ঠিকমতো খাওয়া ও জাবর কাটে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখুন।
৫. নিজে কাজ করার সামর্থ্য না থাকলে খামার করার দরকার নাই, অবশ্যই নিজেকে খামারের যাবতীয় হিসাব নিকাশ, কেনাবেচা, সাধারণ রোগের চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।

পরিশেষে🌹😍🤎 সবার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো ধৈর্য ধরে লেগে থাকুন ইনশাআল্লাহ অনেক বড় খামারি হতে পারবেন।

12/09/2024

গবাদি পশুর খামার মাছি মুক্ত রাখার উপায়
গবাদিপশুর খামারকে মাছি মুক্ত রাখা অত্যাবশ্যকীয় একটি কাজ। মাছি নামক ছোট্ট এই প্রানীটি আপনার গবাদিপশুর খামারের বিরাট ক্ষতির কারন হতে পারে। আপনাকে ফেলতে পারে বড় লোকসানের মুখে। মাছি হলো জীবানু ছড়ানোর অন্যতম মাধ্যম। এছাড়া গরু ছাগলের শরীরে বিভিন্ন অপকারী ভাইরাস ঢুকিয়ে পশু গুলোকে সহজেই রোগাক্রান্ত করে দিতে পারে। তাই খামারকে মাছি মুক্ত রাখতে আপনার করণীয় নিয়ে এই আর্টিকেল।
পোষা প্রাণী প্রতিদিনই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়। আপনাকে নিয়মতি ও দ্রুত সেসব পরিষ্কার করতে হবে। নাহলে একটু দেরি করলেই মাছিরা পেয়ে যায় বংশরক্ষার বিপুল সুযোগ। কারণ, পোষা প্রাণীর মল মাছিদের ডিম পাড়ার মোক্ষম জায়গা। একবারে ৭৫–১৫০টি ডিম পাড়ে এরা। ডিম ফুটে বাচ্চা বেরোতে সময় লাগে মাত্র ২৪ ঘণ্টা। তাই আলসেমি করে পোষা প্রাণীর মল এক দিন ফেলে রাখা মানে ১৫০টি মাছিকে বাসায় স্বাগত জানানো। অতএব পোষা প্রাণীর মলমূত্র সাফ করুন দ্রুত সময়ের মধ্যে এবং খাঁচা রাখুন পরিষ্কার।
মাছি তাড়ানোর জন্য খামারের আশেপাশে কিছু গাছ লাগান। খুব পরিচিত কিছু গাছ লাগালেই হবে। যেমন পুদিনা, লেমনগ্রাস ও তুলসী। টবে লাগাতে পারেন এই গুল্মগুলো। টবগুলো সাজিয়ে রাখতে হবে সামনের ও পেছনের দরজার আশপাশে। জানালার পাশেও রাখতে পারেন।
লেবু খণ্ড করে কেটে ভেতরের অংশে অনেকগুলো লবঙ্গ গেঁথে দিন। লেবুর মধ্যে লবঙ্গের পুরোটা ঢুকাবেন শুধুমাত্র লবঙ্গের মাথার দিকের অংশ বাইরে থাকবে। এরপর লেবুর টুকরাগুলো একটি প্লেটে করে খামারের কোণায় রেখে দিন। এই পদ্ধতিতে মশা- মাছি, পোকামাকড় একেবারেই দূর হয়ে যাবে।
ব্যবহৃত চা-পাতা ফেলে না দিয়ে ভাল করে রোদে শুকিয়ে নিন। এইভাবে ওই চা পাতা ধুনোর বদলে ব্যবহার করুন। শুকনো চা পাতা পোড়ানো ধোঁয়ায় সমস্ত মশা, মাছি পালিয়ে যাবে।
গরুর গায়ে স্প্রে করার জন্য ২ মিলি তারপিন তেল (অয়েল তারপিন, স্পিরিট তারপিন বা থিনার না), ২ গ্রাম কর্পুর (ন্যাপথালিন গুঁড়াও অনেকে দেন) এ দুইটা জিনিস ১লিটার পানিতে মিশিয়ে গরুর গায়ে স্প্রে করলে মাছি বসবে না।
মশা-মাছি কর্পূরের গন্ধ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। একটি ৫০ গ্রামের কর্পূরের ট্যাবলেট একটি ছোট বাটিতে রেখে বাটিটি পানি দিয়ে পূর্ণ করুন। এরপর এটি খামারের কোনায় রেখে দিন। তাৎক্ষণিকভাবেই মশা- মাছি গায়েব হয়ে যাবে। দুই দিন পর পানি পরিবর্তন করে নিন। আগের পানিটুকু ফেলে না দিয়ে ফার্মে ছিটিয়ে দিলে পোকামাকড় ও পিঁপড়ের যন্ত্রণা থেকেও মুক্তি পাবেন।
পুরো খামারে রসুনের স্প্রে করতে পারেন। এটা মশা তাড়াতে খুবই কার্যকারী প্রাকৃতিক উপায়।

গরুর লাম্পি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকারের উপায়:এটি একটি পক্স ভাইরাস বা লাম্পিং স্কিন ডিজিজ ভাইরাসজনিত রোগ। ভাইরাসটি Poxvirida...
28/06/2024

গরুর লাম্পি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকারের উপায়:

এটি একটি পক্স ভাইরাস বা লাম্পিং স্কিন ডিজিজ ভাইরাসজনিত রোগ। ভাইরাসটি Poxviridae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত Capripox virus গণের ভাইরাস। ছাগল ও ভেড়ার পক্স ভাইরাসের সাথে এ ভাইরাসের খুবই সাদৃশ্য পাওয়া যায়। এ ভাইরাস গরু ছাড়া মহিষেও ছড়াতে পারে। এক গরু থেকে আরেক গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। ছাগল ও ভেড়ায় প্রতিলিপি তৈরি করলেও এরা সাধারণত লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত হয় না। এ ছাড়াও এ ভাইরাস মানুষকে আক্রমণ করে না।

আক্রান্তের সময়: রোগটি প্রধানত বর্ষার শেষে, শরতের শুরুতে বা বসন্তের শুরুতে মশা-মাছির বেশি বিস্তারের সময় ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।

রোগের লক্ষণ: এলএসডি আক্রান্ত গরু প্রথমে জ্বরে আক্রান্ত হয় এবং খাবার রুচি কমে যায়। জ্বরের সাথে সাথে নাক-মুখ দিয়ে লালা বের হয়, পা ফুলে যায়, দুই পায়ের মাঝে পানি জমে যায়। পশুর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চামড়া পিন্ড আকৃতি ধারণ করে, লোম উঠে যায় এবং ক্ষত সৃষ্টি হয়। আর এ ক্ষত শরীরের অন্যান্য জায়গায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ক্ষতস্থান থেকে রক্তপাত হতে পারে। শরীরের কোথাও কোথাও ফুলে যায়। যা ফেটে টুকরা মাংসের মত বের হয়ে ক্ষত হয় এবং পুঁজ কষাণি বের হয়। পাকস্থলী বা মুখের ভেতরে সৃষ্ট ক্ষতের কারণে গরুর পানি পানে অনীহা তৈরি হয় এবং খাদ্য গ্রহণ কমে যায়।

যেভাবে ছড়ায়: এ রোগে আক্রান্ত গরু থেকে বিভিন্ন উপায়ে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হলো মশা ও মাছির আক্রমণ। মশা ও মাছিকে এ ভাইরাসের প্রধান বাহক হিসেবে দায়ী করা হয়। অন্যান্য কীট-পতঙ্গের মাধ্যমেও ভাইরাসটি ছড়াতে পারে। আক্রান্ত গরুর লালা গরুর খাবারের মাধ্যমে এবং খামার পরিচর্যাকারী ব্যক্তির কাপড়ের মাধ্যমে এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়াতে পারে। আক্রান্ত গাভির দুধেও এ ভাইরাস বিদ্যমান। তাই আক্রান্ত গাভির দুধ খেয়ে বাছুর আক্রান্ত হতে পারে। গ্রাম-গঞ্জের প্রাণি চিকিৎসকগণ এক সিরিঞ্জ ব্যবহার করে বিভিন্ন গরু-ছাগলকে টিকা দেয়। এতেও সিরিঞ্জের মাধ্যমে এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাসে আক্রান্ত ষাঁড়ের সিমেন প্রজননে ব্যবহার করলেও এ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। শুধু গরু, মহিষ ও ছাগল এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়।

প্রতিকার: যেকোনো রোগের চিকিৎসা সহজ হলেও এ রোগের চিকিৎসা সহজ নয়। এর আগেও রোগটির আক্রমণ হলেও এ রোগের ভ্যাকসিন সহজলভ্য নয়। তবে খামারের ভেতরের এবং আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রেখে মশা-মাছির উপদ্রব কমিয়ে রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আক্রান্ত গরুর খামারের শেড থেকে আলাদা করে অন্য স্থানে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখলে অন্য গরুতে সংক্রমণ হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আক্রান্ত গাভির দুধ বাছুরকে খেতে না দিয়ে মাটি চাপা দেওয়া উচিত। আক্রান্ত গরুর ব্যবহার্য কোনো জিনিস সুস্থ গরুর কাছে না আনা বা খাবার অন্য গরুকে খেতে না দেওয়া। ক্ষতস্থান টিংচার আয়োডিন মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার রাখা।

প্রাণিসম্পদ বিশেষজ্ঞদের মত: এ রোগের সুনির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। শুধু সচেতনতার মাধ্যমেই এ রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। রোগের লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হয়। প্রাথমিকভাবে অ্যান্টিপাইরেটিক ও অ্যান্টিহিস্টামিন দিয়ে চিকিৎসা করা হয়। নডিউল বা গুটি ফেটে গেলে বা সেকেন্ডারি ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন দমন করার জন্য সিস্টেমিক অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা হয়। এ ছাড়াও ফেটে যাওয়া গুটিতে যেন মশা-মাছি বসতে না পারে, সে জন্য ফ্লাই রিপিলেন্ট ব্যবহার করা যায়। তবে ২১ দিন পর সাধারণত এমনিতেই রোগটি সেরে যায়। তাই লাম্পি স্কিন ডিজিজ রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেলেই দ্রুত গবাদি পশুর চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পরিচর্যার ব্যবস্থা করতে হবে।

10/06/2024

#এলএসডি বা #লাম্পি বিষয়ে জেনে নিন:

🔷 বর্তমান এল এস ডি বা ল্যাম্পি ভাইরাস প্রচুর পরিমানে ছড়িয়ে পড়েছে এবং অনেক গরু মারা গিয়েছে

⚠️ বি: দ্র: আক্রান্ত গরুকে শুরু থেকেই পরিপূর্ণ সুস্থ না হাওয়া পর্যন্ত প্রতিনিয়ত , কিডনি টনিক ও লিভার টনিক খাওয়াতেই থাকেন , কারণ এল এস ডি বা ল্যাম্পি ভাইরাসে গরু কিডনি ও লিভার বিকল হয়ে মারা যাচ্ছে ।।
😔 এন্টিবায়োটিক ইনজেকশন ব্যবহার করে গরুকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েন না ।

🔷 একটি বিষয় মনে রাখবনে সরাসরি ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোনো চিকিৎসা নেই, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারলেই গরু ভাইরাসজনিত রোগ থেকে মুক্তি পাবে । ভাইরাস জনিত রোগের চিকিৎসা দিতে উপসর্গ অনুযায়ী ।

🔶 তাই এল এস ডি বা ল্যাম্পি বিষয়ে চিন্তিত হবে না , এটি একটি ভাইরাস জনিত রোগ , গরুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারলেই এই রোগ থেকে মুক্তি মেলে , তাই ল্যাম্পি বা এল এস ডি আক্রান্ত গরুর প্রথম থেকেই যত্ন শুরু করুন এবং এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন এবং উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করুন ইনসা,আল্লাহ গরু সুস্থ হয়ে যাবে ।

1. প্রথমত গরুর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন 104 ডিগ্রির বা তার নিচে রাখবেন , গরুকে নিয়মিত একটু গোসল দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে নিম পাতার পানি দিয়ে ।

2. গরুকে নিয়মিত সোডা , নিম পাতার রস, ও লেবু খাওয়াতে হবে , ছোট গরুকে 10-15 গ্রাম ও বড়ো গরুকে 20 - 30 গ্রাম পর্যন্ত সোডা লেবু ও নিম পাতার রস কিছু পরিমান পানির সাথে মিক্স করে খাওয়াতে হবে

3. জ্বর নিয়ন্ত্রণের জন্য গরুকে Fast vet / APA Vet /Ace Vet 50-70 কেজি ওজনের জন্য একটি করে দিতে হবে ।

4. ব্যথা কমানোর জন্য PK-5 টেবলেট দিতে হবে 100 কেজির জন্য 1 টা ।

5.গরুর গায়ের ঘা বা ক্ষত স্থান গুলো Viodin দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে এবং ক্ষত স্থানে পোকা ধরলে সেই স্থানে Ivermac ড্রোপ দিতে হবে ,এবং ক্ষত স্থানে দ্রুত শুকানোর জন্য Herb oil ড্রোপ ও Nemocin পাউডার দিতে হবে ।

5. গরুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য kalo Vir / Andoren / Xilin Vet পাউডার খাওয়াতে হবে ।

6. গরুর সুরক্ষার জন্য অবশ্যই গরুকে নিয়মিত লিভার টনিক ( Liva vit / Liva plex / Liva ton) ও কিডনি টনিক ( Urinix / Lumix / Reconex) সিরাপ খাওয়াতেই হবে , এগুলো না খাওয়াই শুধু চিকিৎসা দিলে দেখা যায় গরু প্রায় সুস্থ হয়ে গিয়ে হঠাৎ করে মারা যায় । তাই গরুর খাওয়ার রুচি ঠিক রাখার জন্য ও পরিপূর্ন সুস্থতার জন্য অবশ্যই কিডনি ও লিভার টনিক খাওয়াতে হবে ।

দুশ্চিন্তা না করে এভাবে যদি একটি গরুর পরিচর্চা করা যায় ইনসা,আল্লাব 15 হতে 20 দিনের মধ্যে গরু পরিপূর্ন সুস্থ হয়ে যাবে ইনসা,আল্লাহ ।

16/04/2024

গবাদিপশুর কিছু প্রয়োজনীয় প্রশ্ন ও উত্তরঃ
১। প্রশ্নঃ- দানাদার খাবার শুকনো খাওয়াবো না পানিতে গুলিয়ে খাওয়াবো?

উত্তর: খাবার গ্রহন ও হজমে মুখের লালা (Saliva) কতটা গুরুত্বপূর্ণ। যখন আপনি দানাদার খাবার শুকনো খাওয়াবেন তখন মুখে প্রচুর Saliva নিঃসরিত হবে যাহা কার্যকর হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
Saliva রুমেনের pH কে স্বাভাবিক রাখে পাশাপাশি রুমেনে ফেনাযুক্ত (Bloat) গ্যাস উৎপন্ন হতে বাধা প্রদান করে। তাই দানাদার খাবার শুকনো খাওয়ানো জরুরী।

২। প্রশ্নঃ- গরুকে পানি কতটুকু খাওয়াবো?

উত্তর: গরুকে তার প্রয়োজন মত পানি খাওয়ানোর অভ্যেস করুন। দানাদার খাবার বা আশঁ জাতীয় খাবার খাওয়ানোর ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা পর পর্যাপ্ত পরিষ্কার পানি নিশ্চিত করুন। গরুর খামারে এই গরমে সবসময় পরিষ্কার পানি নিশ্চিত করুন।
মনে রাখবেন, পানি খাওয়ানোর সাথে গরুর পেট মোটা বা বড় হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই। বেশি পানি খেলে গরুর পেট বড় হবে; এটি ভ্রান্ত ধারনা।

৩। প্রশ্নঃ- গরু কে ঘাস, খড়, সাইলেজ খাবারগুলো কিভাবে খাওয়াবো? কি পরিমানে খাওয়াবো?

উত্তর:
>১০০ কেজি ওজনের একটি গরুকে (২৪ ঘন্টায়):
> ঘাস= ৪.৫-৫ কেজি
> খড়= ১.৫-২ কেজি
> সাইলেজ= ৩-৪ কেজি (ঘাসের বিকল্প হিসেবে সাইলেজ খাওয়ালে খড় না খাওয়ালেও চলবে)।

৪। প্রশ্নঃ- গরুকে দিনে কতসময় ধরে খাবার খাওয়াবো?

উত্তর: গরু জাবরকাটা প্রাণী। জাবরকাটা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলে খাবারের হজম প্রক্রিয়া ভাল হয়। তাই গরুকে ভাল হজমপ্রক্রিয়ার জন্য জাবরকাটা ও বিশ্রামের জন্য সময় দিতে হবে। একটি গরু দিনে ৮ ঘন্টা জাবরকাটার কাজটি করে থাকে। গরুকে দিনে ৩ বেলা খাবার খাওয়ানো ভাল।
> সকালে- ৪০%
> দুপুরে (১২টা)- ২০%
> বিকেলে> ৪০%
রাতে পর্যাপ্ত বিশ্রামের সুযোগ দিতে হবে। মনে রাখবেন বেশি খাবার দিলেই গরুর মাংস বা দুধ বৃদ্ধি পাবে না বরং ভাল হজম প্রক্রিয়া গরুর দুধ ও মাংস বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

৫। প্রশ্নঃ- গরু জাবর কাটার সময় মুখ দিয়ে খাবার পড়ে যায়?

উত্তর: এটি অনেক কারনেই হয় (একজন ডিভিএম ডাক্তারের পরামর্শ নিন)। আগাছা যুক্ত ঘাস গরুকে সরবরাহ করলে এমন হতে পারে। বিভিন্ন আগাছাতে Alkaloids থাকে যা গরুতে বমি (Vomiting) পর্যন্ত ঘটাতে পারে।

৬। প্রশ্নঃ- গরুকে কতটুকু সময় বিশ্রাম দিবো?

উত্তর: গরুর খাবারের পরিমান হিসাব করে সেটি ২/৩ বেলায় গরুকে সরবরাহ করুন। বাকি সময় গরুকে জাবরকাটা ও বিশ্রামের জন্য দিয়ে দিন। রাতে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা গরুকে বিশ্রামের ব্যবস্থা করুন।

৭। প্রশ্নঃ- চাল ভাঙ্গা অর্ধসিদ্ধ করে খাওয়ানো যাবে কি না?

উত্তর: মানুষের খাবার গরুকে খাওয়ানোর ভুল পন্থাগুলো বন্ধ করুন। মানুষের হজম প্রক্রিয়া ও গরুর হজম প্রক্রিয়া সম্পুর্ন ভিন্ন। আমরা জানি যে গরু জাবরকাটা প্রানী। এরা আশঁজাতীয় খাবারের সেলুলোজ থেকে প্রয়োজনীয় শক্তি তৈরি করে যাহা Volatile Fatty Acid (VFA) হয়ে রুমিনাল ওয়ালে শোষিত হয়। চালভাঙ্গা স্টার্চ জাতীয় খাবার; যা অর্ধসিদ্ধ করে গরুকে খাওয়ালে তা গাজঁন প্রক্রিয়ায় রুমেনে ল্যাকটিক এসিড তৈরি করবে ফলে রুমিনাল PH এর তারতম্য ঘটে হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়ে ব্লট (Frothy Gas) হবে। এতে গরু মারাও যেতে পারে।

৮। প্রশ্নঃ- গরুর হজমশক্তি কেন ভাল হয় না?
উত্তর: গরুর হজম শক্তি ভাল না হওয়ার কিছু কারণ:-
> গরুকে পরিমানের থেকে বেশি খাবার সরবরাহ করা হলে।
> খাবার খাওয়ানোর পন্থা সঠিক না হলে।
> গরুকে নিয়মিত সঠিক ডোজে কৃমিনাশক প্রয়োগ করে কৃমিমুক্তকরণ না করলে।
> গরুর রেশনে প্রোবায়োটিক না রাখলে।

৯।প্রশ্নঃ- গরু প্রচুর খায় কিন্তু স্বাস্থ্য/মাংস ভাল হয় না; কি করনীয়?

উত্তর - পুষ্টিমান ব্যালেন্স রেশন খাবার গরুকে সরবরাহ করতে হবে। আশঁজাতীয় খাবার; যেমন ঘাস ও খড় একসাথে ও ফিড মিক্স করে একসাথে গরুকে সরবরাহ করুন। খাবার খাওয়ানো ১৫-২০ মিনিট পর পরিষ্কার পানি গরুকে দিন। এতে গাভীর দুধ বৃদ্ধি পাবে তেমনি মাংসের গরুর দ্রুত মাংস বৃদ্ধি পাবে। এই পদ্ধতিকে Total Mixed Ration (TMR) বলে। ডেইরী শিল্পে উন্নত বিশ্বে এই TMR মেথডে গাভীকে/ষাঁড় কে খাবার খাওয়ানো হয়।

১০। প্রশ্নঃ- গবাদি পশুকে গরুকে UMS খাওয়ানো যাবে কিনা.?
উত্তর:- মোটাতাজাকরণ গুরুর জন্য ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র(ums) অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে,বকনা অথবা গাভী গরুকে ও খাওয়ানো যেতে পারে।

ধন্যবাদ সবাইকে মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য।

09/03/2024

Titas cattle agro & veterinary care

Address

আলাউদ্দিন সরদারের বাড়ি, পশ্চিম নরহা, নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
Chittagong
3432

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গবাদিপশুর চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to গবাদিপশুর চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র:

Share

Category